Blog

  • আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে জাতিসংঘের বার্তা, যা জানা গেল

    আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে জাতিসংঘের বার্তা, যা জানা গেল

    সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্কের দেওয়া ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না’ শীর্ষক শিরোনামে একটি ভিডিও ঘুরে বেড়াচ্ছে। যেখানে দাবি করা হয়, ভলকার তুর্ক এ কথা বলেছেন।

    তবে এমন কোনো বার্তা দেননি জাতিসংঘ মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক। তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমার স্ক্যানার টিমের অনুসন্ধানে উঠে আসে এ তথ্য।

    সংস্থাটির অনুসন্ধানে জানা যায়, জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার তুর্ক ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না’ বলে কোনো বক্তব্য দেননি। এমনকি জাতিসংঘও এমন কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি প্রকাশ করেনি। প্রকৃতপক্ষে, জেনেভায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সাম্প্রতিক সভায় তুর্ক বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ সৃষ্টিকারী আইন সংশোধন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তার বক্তব্যকেই বিকৃত করে আলোচিত দাবিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো হয়।

    ভাইরাল হওয়া সে শিরোনামটি ছিল—‘এবার আন্তর্জাতিক খেলা শুরু। আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না। জাতিসংঘের অফিসিয়াল বার্তা। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘ।’

    আলোচিত ভাইরাল ভিডিওর তদন্তে রিভার্স ইমেজ সার্চের মাধ্যমে রয়টার্সের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে গত ১৬ জুন প্রকাশিত ‘LIVE: U.N. human rights council meeting starts in Geneva’ শীর্ষক শিরোনামে ভিডিও পাওয়া গেছে। এই ভিডিওর ১২ মিনিট ১৪ সেকেন্ড থেকে ৫২ সেকেন্ড পর্যন্ত অংশের সঙ্গে ভাইরাল দাবির ভিডিওর মিল রয়েছে, যা বক্তব্য বিকৃতির প্রমাণ দেয়।

    এ ছাড়া, জেনেভায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সভার বিষয়ে একাধিক (এক, দুই) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশ হতে দেখা যায়।

    জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘আমি অনুপ্রাণিত বোধ করছি যে, অন্তর্বর্তী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলো সংলাপের মাধ্যমে অগ্রগতি অর্জন করছে। সংস্কার, অবাধ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে অর্থবহভাবে এগিয়ে যেতে আমি আহ্বান জানিয়েছি। অবশ্য রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধের সুযোগ তৈরি করে সম্প্রতি আইনে পরিবর্তন আনা এবং এ সংক্রান্ত সব কর্মকাণ্ড নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। এটা সংগঠনের স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সমাবেশের স্বাধীনতা সীমিত করবে।

    অর্থাৎ, গত ১৬ জুন জেনেভায় জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের ৫৯তম অধিবেশনে হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক তার বার্ষিক প্রতিবেদনে বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করতে আইন সংশোধনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ভলকার তুর্কের ওই বক্তব্যে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিষয়ে উদ্বেগ দেখা গেলেও ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না’ শীর্ষক বক্তব্য দেওয়ার কোনো প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়নি।

    চলতি বছরের ১২ মে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর খসড়া অনুমোদন করে; যা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত ব্যক্তি বা সংগঠন নিষিদ্ধ করার বিধান যুক্ত করে। এই অধ্যাদেশের আলোকে আওয়ামী লীগ ও এর সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কার্যক্রম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়। তবে, ‘আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে কোনো নির্বাচন হবে না’ দাবি করে জাতিসংঘের নামে প্রচারিত বার্তা সম্পূর্ণ মিথ্যা।

  • জমির মালিকানা হয়ে যাবে ১২ বছর ধরে দখলে থাকলেই? তাহলে জানুন

    জমির মালিকানা হয়ে যাবে ১২ বছর ধরে দখলে থাকলেই? তাহলে জানুন

    বাংলাদেশে জমির মালিকানা সংক্রান্ত অনেক বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছে এক প্রশ্ন—দলিল না থাকলেও কি জমির দখল থাকলে মালিক হওয়া যায়? বিশেষ করে, কেউ যদি টানা ১২ বছর কোনো জমি দখলে রাখেন, তবে কি তিনি সেই জমির মালিক হতে পারেন? অনেকেই মনে করেন, ১২ বছর দখল থাকলেই মালিকানা প্রতিষ্ঠা সম্ভব। কিন্তু আসলেই কি তাই?

    এই বিষয়ে আইন পরিষ্কার। ১৯০৮ সালের ‘তামাদি আইন’ অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি যদি কোনো জমি নিরবিচারে, শান্তিপূর্ণভাবে এবং টানা ১২ বছর ধরে দখলে রাখেন, এবং প্রকৃত মালিক সেই সময়ের মধ্যে উচ্ছেদের জন্য কোনো আইনগত ব্যবস্থা না নেন, তাহলে দখলকারী ব্যক্তি সেই জমির মালিকানা দাবি করতে পারেন।

    দলিল না থাকলেও মালিকানা সম্ভব চারটি শর্তে:
    আইনজীবীরা জানান, ১২ বছর ধরে জমি দখলে রাখলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে মালিকানা আসে না। এর জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হয়। সেগুলো হলো—

    ১. নিরবিচার ও শান্তিপূর্ণ দখল: জমির উপর দখল নিরবিচারে, শান্তিপূর্ণভাবে এবং একটানা থাকতে হবে। মাঝখানে কোনো বিরতি বা সংঘাত থাকা চলবে না।

    ২. কোনো চুক্তি ছাড়া দখল: দখলদার ব্যক্তিকে যদি কোনো চুক্তির ভিত্তিতে (যেমন ভাড়াটে বা কেয়ারটেকার) জমি দেওয়া হয়, তাহলে এটি মালিকানা দাবির সুযোগ দেয় না।

    ৩. প্রকৃত মালিকের কোনো বাধা না দেওয়া: ১২ বছরের মধ্যে জমির আসল মালিক যদি কোনো উচ্ছেদের চেষ্টা না করেন বা মামলা না করেন, তবে দখলদার আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।

    ৪. আইনগত চ্যালেঞ্জের অনুপস্থিতি: ১২ বছর পূর্ণ হবার আগেই জমির আসল মালিক যদি কোনো প্রকার মামলা বা প্রশাসনিক অভিযোগ করেন, তাহলে দখলদার মালিকানা দাবি করতে পারবেন না।

    ঘটনাবলির উদাহরণ:
    সম্প্রতি ফরিদপুর জেলার একজন বাসিন্দা জানান, তার পরিবারের নামে নামজারি ও দলিলপত্র থাকা সত্ত্বেও তাদের জমিতে অন্য ব্যক্তি ৭০ বছর ধরে বসবাস করছেন। প্রশ্ন উঠেছে—এই অবস্থায় তারা কি আসল মালিক নাকি সেই দখলদার? এই ধরনের পরিস্থিতিতে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা না নিলে মালিকানার প্রশ্নে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে।

    সতর্কতা ও পরামর্শ:
    আইন বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, যদি কেউ দীর্ঘ সময় ধরে অন্যের জমি দখল করে থাকেন এবং মালিকানা দাবি করেন, তাহলে তাকে অবশ্যই ‘তামাদি আইন’-এর শর্তাবলি পূরণ করতে হবে। অপরদিকে, যারা তাদের জমি অন্যকে ভাড়া দেন বা কেয়ারটেকারের মাধ্যমে পরিচালনা করেন, তাদের উচিত চুক্তিপত্র সম্পাদন করা এবং প্রয়োজন হলে সময়মতো প্রশাসনিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা।

    জমি একটি মূল্যবান সম্পদ। দখল ও মালিকানার ব্যাপারে অসচেতনতা থেকে অনেকেই ভবিষ্যতে আইনি জটিলতায় পড়েন। তাই জমি নিয়ে যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আইনি পরামর্শ নেওয়া ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত রাখা অত্যন্ত জরুরি।

  • ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যেসব দেশ

    ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র দিতে প্রস্তুত যেসব দেশ

    ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনার মধ্যেই এবার যুক্তরাষ্ট্র সরাসরি সামরিকভাবে জড়িয়ে পড়েছে। ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’ নামে পরিচালিত এক অভিযানে ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ ক্লাস্টার বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে বি-২ স্টিলথ বোমারু বিমান।

    যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলাকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ আখ্যা দিয়ে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। দেশটির নিরাপত্তা পরিষদের ডেপুটি চেয়ারম্যান ও পুতিনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী দিমিত্রি মেদভেদেভ এক টেলিগ্রাম বার্তায় বলেন, “এই হামলা বিশ্বকে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিয়েছে।”

    তিনি আরও দাবি করেন, ইরান যদি প্রতিশোধ নেয়, তাহলে কিছু মিত্র দেশ ইরানকে সরাসরি পারমাণবিক অস্ত্র সরবরাহ করতেও প্রস্তুত রয়েছে।

    এক্স-এ দেওয়া আরেকটি পোস্টে মেদভেদেভ তীব্র ভাষায় সমালোচনা করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। তিনি লিখেন, “যে ট্রাম্প নিজেকে ‘শান্তির দূত’ দাবি করেন, তিনিই আজ নতুন যুদ্ধের সূচনা করলেন।”

    তার মতে, “ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি। বরং এই হামলা নতুন এক অপ্রতিরোধ্য যুদ্ধের দুয়ার খুলে দিয়েছে।”

    ট্রাম্পকে ব্যঙ্গ করে মেদভেদেভ লিখেন, “এবার শান্তির নোবেল পুরস্কার জেতার আশা বাদ দিন মি. প্রেসিডেন্ট।”

    এর আগে শনিবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী ইরানের ফোরদো, নাতানজ এবং ইস্পাহান পারমাণবিক স্থাপনায় সমন্বিত হামলা চালায়। পরে জাতির উদ্দেশে ভাষণে এই হামলাকে ‘অসাধারণ সামরিক সাফল্য’ বলে আখ্যায়িত করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

    তিনি ইরানকে হুঁশিয়ার করে বলেন, “হয় শান্তি আসবে, নয়তো সামনে অপেক্ষা করছে আরও ভয়াবহ পরিণতি। এখনও অনেক লক্ষ্যবস্তু বাকি আছে।”

  • আন্তর্জাতিক ইরানে আবারও ফাঁসিতে ঝুললো সন্দেহভাজন ইসরায়েলি গুপ্তচর – ঘটনার অজানা রহস্য!

    আন্তর্জাতিক ইরানে আবারও ফাঁসিতে ঝুললো সন্দেহভাজন ইসরায়েলি গুপ্তচর – ঘটনার অজানা রহস্য!

    ইরান আরও একজন সন্দেহভাজন ইসরায়েলি গুপ্তচরকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে: প্রতিবেদন

    আধা-সরকারি তাসনিম ও ফার্স সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, মোহাম্মদ আমিন মাহদাভি শায়েস্তেহকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সঙ্গে সহযোগিতার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসিতে ঝুলানো হয়েছে।

    তাসনিমের মতে, শায়েস্তেহ “মোসাদের সঙ্গে যুক্ত একটি সাইবার টিমের প্রধান” ছিলেন। তাকে ২০২৩ সালের শেষের দিকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    ইসরায়েল যখন ১৩ জুন থেকে ইরানে হামলা শুরু করে, তখন থেকে ইরানি কর্তৃপক্ষ কমপক্ষে তিনজনকে ইসরায়েলের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে। প্রথমজনকে ১৬ জুন ভোরে এবং দ্বিতীয় সন্দেহভাজনকে ২২ জুলাই ফাঁসিতে ঝুলানো হয়।

    সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে অভিযোগ স্বাধীনভাবে যাচাই করা যায়নি।

    মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইরানে সন্দেহভাজনদের মৃত্যুদণ্ড এবং যথাযথ বিচার প্রক্রিয়ার অভাবের ব্যাপারে নিয়মিত উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে।

  • কোন জিনিসটা মেয়েদের লম্বা আর ছেলেদের ছোট হয়

    কোন জিনিসটা মেয়েদের লম্বা আর ছেলেদের ছোট হয়

    বর্তমানে ইন্টারনেটের দুনিয়ায় প্রতিদিনই নানান ইন্টারভিউ প্রশ্ন ভাইরাল হয়। বলে দিই, চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে কিন্তু ইন্টারভিউয়ের এই প্রশ্নগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়। চাকরির ক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষার পাশাপাশি ইন্টারভিউ রাউন্ডও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। এই ইন্টারভিউ রাউন্ডে যদি আপনি প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারেন, তাহলে চাকরি পাওয়ার আশা ক্ষীণ হয়ে যায়। আর এই ইন্টারভিউ রাউন্ডে সহজ কিন্তু নার্ভাসনেসের কারণে মানুষ প্রশ্ন শুনে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে।

    ইন্টারভিউয়ের সময় যে প্রশ্নগুলো করা হয় সেগুলো খুবই সহজ ও সরল যেগুলো দৈনন্দিন জীবনেও ব্যবহার করা হয়। কিন্তু অনেক পরীক্ষার্থীই এই ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হয় না। তাই আজ আমরা আপনার জন্য এমন 10টি প্রশ্নের একটি তালিকা নিয়ে এসেছি, যা আপনাদের ইন্টারভিউ রাউন্ডে জিজ্ঞাসা করা হতে পারে।

    1) প্রশ্নঃ কে পাঁচ মিনিটের রাস্তা যেতে এক ঘণ্টা সময় নেয়?
    উত্তর :- ভাবতেই পারেন কচ্ছপ জাতীয় কিছু, কিন্তু না। আসল উত্তর ঘণ্টার কাঁটা।

    2. প্রশ্ন:গরু দুধ দেয়, মুরগি ডিম! কিন্তু এই দুটো জিনিসই কে দেয়?
    উত্তর :- দোকানদার, এছাড়াও প্ল্যাটিপাস দুধ, ডিম উভয়ই দেয়।

    3. প্রশ্নঃ শৈশব থেকে বার্ধক্য পর্যন্ত শরীরের কোন অংশের বৃদ্ধি হয় না?
    উত্তর: চোখ

    4. প্রশ্নঃ সেই জিনিসটি কী যা একজন মহিলা দেখায় এবং একজন পুরুষ লুকিয়ে রাখে?
    উত্তরঃ পার্স।

    5. প্রশ্ন: পশ্চিমবঙ্গে আশ্বিনের ঝড় কোন ঋতুতে দেখা যায়?
    উত্তরঃ শরৎকালে।

    6. প্রশ্ন: বিশ্বে সবথেকে বেশি পোস্ট অফিস কোন দেশে আছে?
    উত্তর:- ভারত।

    7. প্রশ্ন: এমন কী জিনিস আছে, যেটা জল পান করলেই মরে যায়!
    উত্তরঃ পিপাসা বা তৃষ্ণা।

  • ইরানে মার্কিন হামলা: কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া

    ইরানে মার্কিন হামলা: কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া

    ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী। পশ্চিমা বিশ্ব ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে সমর্থন দেয় এবং উৎসাহিত করে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা আল-জাজিরাকে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা স্বার্থকে চরমভাবে পদদলিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সংঘাতপূর্ণ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সর্বসম্মত নিন্দা ও প্রত্যাখ্যানের জোরালো আওয়াজ তোলার আহ্বান জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া।

    উল্লেখ্য, ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের উষ্ণ সম্পর্ক। সামরিক প্রযুক্তি উন্নয়নে তাদের মধ্যে সহযোগিতা রয়েছে বলেও সন্দেহ করা হয়। এই দুই দেশই পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞার শিকার এবং নিজেদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়াতে পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। উত্তর কোরিয়ার এই কড়া প্রতিক্রিয়া মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংঘাতকে ঘিরে আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনৈতিক মেরুকরণকে আরও স্পষ্ট করে তুলছে।

  • বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক, জেনে নিন শর্তগুলো

    বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক, জেনে নিন শর্তগুলো

    যারা বিয়ের কথা ভাবছেন? কিন্তু হাতে টাকাপয়সা না থাকার কারণে হতাশার মধ্য আছেন। তাদের জন্য ‘বিবাহ ঋণ’ এখন অনেক ব্যাংকে সহজলভ্য।মানুষের প্রয়োজন বিবেচনায় ভোক্তাঋণের আওতায় বিয়ে করার জন্যও কিছু ব্যাংকের রয়েছে আকর্ষণীয় প্যাকেজ।

    মূল পয়েন্টগুলো নিচে তুলে ধরা হল:

    ঋণের পরিমাণ ও শর্ত:
    ঋণের পরিমাণ: ২৫ হাজার থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত
    পরিশোধের সময়: সর্বোচ্চ ৫ বছর
    মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য
    জামানত সাধারণত প্রয়োজন হয় না

    যারা ঋণ পাবেন:
    চাকরিজীবী (স্থায়ী চাকরি, ভালো আয় হলে অগ্রাধিকার)
    বয়স, চাকরির অভিজ্ঞতা ও আর্থিক লেনদেন ইতিহাস বিবেচ্য
    অন্য পেশাজীবী (যেমন: চিকিৎসক, শিক্ষক) এরাও আবেদন করতে পারবেন

    সুদের হার ও কিস্তি:
    সুদের হার নির্ভর করে ব্যাংক ও কিস্তির মেয়াদের ওপর
    মেয়াদ যত বেশি, সুদের পরিমাণও তত বাড়ে

    যেসব ব্যাংক বিবাহ ঋণ দিচ্ছে:
    উত্তরা ব্যাংক
    এনসিসি ব্যাংক
    সীমান্ত ব্যাংক
    ইউসিবি (United Commercial Bank)
    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
    অধিকাংশ ব্যাংকেই ব্যক্তিগত ঋণ অপশনে বিয়ের খরচ চালানো যায়

    অফার: বিয়ের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক নানা ধরনের ঋণের অফার দেয়। সেখান থেকে কিছু ব্যাংকের বিবাহ ঋণের অফার দেখানো হলো। বিয়ের জন্য সর্বোচ্চ ঋণ পাওয়া যায় এনসিসি ব্যাংক থেকে। ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় বিবাহ ঋণ দেয় এনসিসি ব্যাংক। এই ঋণের সীমা ১ লাখ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত। চাকরিজীবী, জমির মালিক, ব্যবসায়ীরা এই ঋণ পাবেন। ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হয়। চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে মাসে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা আয় হতে হবে। বাকিদের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা।

    বেসরকারি ব্যাংক উত্তরা ব্যাংক থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বিয়ের জন্য ঋণ পাওয়া যায়। এক থেকে তিন বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক থেকে বিয়ের জন্য ২ লাখ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়। তবে এই ঋণ ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধার আওতায় নিতে হবে। ২১ থেকে ৬৫ বছর বয়সী চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীরা এই ঋণ পাবেন।একইভাবে ইউসিবি বিয়ের জন্য ঋণ দেয়। এই ব্যাংক থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়। ৫ বছরের মধ্যে এই ঋণ পরিশোধ করতে হয়। চাকরিজীবী, চিকিৎসক, ব্যবসায়ী, জমির মালিকসহ নানা পেশার লোকজন এই ঋণ পেতে পারেন।

    বিজিবি সদস্যদের জন্য বিয়ে ঋণ রয়েছে সীমান্ত ব্যাংকে। শুধু বিজিবির কর্মরত সদস্যরাই ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন। ঋণটি মূলত সংশ্লিষ্ট সদস্যের নিজের বিয়ের জন্য প্রযোজ্য হলেও সন্তানের বিয়ের ক্ষেত্রেও এই ঋণ নেওয়া যাবে। সাধারণ সদস্যদের জন্য এই ঋণের সীমা ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা আছে। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ সর্বনিম্ন ১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে। এই ঋণ পেতে হলে আবেদনকারীকে বিজিবির স্থায়ী সদস্য হতে হবে এবং ন্যূনতম ৬ বছর সক্রিয় চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। তবে সন্তানের বিয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫৬ বছর পর্যন্ত এই ঋণ নেওয়া যাবে।

    আবেদন করতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চাকরির প্রমাণপত্র (যেমন আইডি কার্ড, নিয়োগপত্র), সর্বশেষ ৩ থেকে ৬ মাসের পে-স্লিপ, ব্যাংক হিসাবের বিবরণী, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) সনদ এবং কিছু ক্ষেত্রে অনাপত্তি সনদ (এনওসি) প্রয়োজন হয়। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে ভালো।

  • ব্যাংক নয়, এই ৫ জায়গায় টাকা রাখুন!

    ব্যাংক নয়, এই ৫ জায়গায় টাকা রাখুন!

    আপনি কি সব সময়ই ব্যাংকে টাকা জমিয়ে রাখেন? তবে সাবধান! কেবল টাকা জমালেই হবে না, তা সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আর্থিক সংকটে পড়তে পারেন। ধনী মানুষরা ঠিক কীভাবে টাকাকে নিরাপদে রাখে এবং বাড়ায়—তা নিয়ে বিশ্ববিখ্যাত লেখক রবার্ট কিওসাকি বলেছেন, “আপনি কত টাকা ইনকাম করলেন তা নয়, বরং আপনি কতটা ধরে রাখতে পারলেন সেটাই বড় বিষয়।”

    এমন অনেকেই আছেন যারা অনেক ইনকাম করেও মাস শেষে খালি হাতে থাকেন। আবার কেউ কেউ অল্প উপার্জন করেও ধীরে ধীরে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হন। তাদের এই শক্তির পেছনে থাকে স্মার্ট অ্যাসেট নির্মাণ ও বিনিয়োগের বুদ্ধিমত্তা। চলুন জেনে নেই এমন ৫টি জায়গার কথা, যেখানে আপনি ব্যাংকের বদলে টাকা রাখতে পারেন এবং ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ করতে পারেন—

    ১. ইমারজেন্সি ফান্ড:

    জরুরি সময়ের জন্য প্রস্তুত থাকাই একজন অর্থ সচেতন মানুষের প্রথম ধাপ। হঠাৎ দুর্ঘটনা, অসুস্থতা বা চাকরি হারিয়ে ফেলার মতো পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে বাঁচবেন? এজন্যই একাধিক মাসের খরচের সমপরিমাণ একটি ‘ইমারজেন্সি ফান্ড’ গঠন করুন। এটা কোনো আয় না করলেও আপনাকে ধার থেকে বাঁচাবে ও মানসিক চাপ কমাবে।

    ২. স্বর্ণ (Gold):

    ইনফ্লেশন বা ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেলেও স্বর্ণের মূল্য বরং বেড়ে যায়। এটি এমন একটি অ্যাসেট, যা সহজে নগদ করা যায় এবং মূল্য হারায় না বরং বাড়ে। ধনীরা অর্থনৈতিক মন্দায় স্বর্ণ কিনেই নিজেদের নিরাপদ রাখে। আপনি চাইলে ছোট ছোট অংশে স্বর্ণে বিনিয়োগ করতে পারেন।

    ৩. বাড়ি বা জমি:

    প্রপার্টি সবসময়ই নিরাপদ এবং দীর্ঘমেয়াদি একটি অ্যাসেট। আপনি জমি বা বাড়ি কিনে ভাড়া দিতে পারেন—যা থেকে নিয়মিত প্যাসিভ ইনকাম হবে। সেইসঙ্গে সম্পত্তির মূল্যও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বড় বাড়ি কিনে তার কিছু অংশ ভাড়া দেওয়া একটি চমৎকার অর্থনৈতিক কৌশল।

    ৪. নিজস্ব ব্যবসা:

    চাকরির নিরাপত্তা দিন দিন কমে যাচ্ছে, এমনকি অনেক কাজ এখন এআই ও রোবট দ্বারা অটোমেটেড হচ্ছে। তাই নিজের একটি ছোট ব্যবসা শুরু করাই ভবিষ্যতের জন্য ভালো সিদ্ধান্ত। ছোট আকারে শুরু করে ধীরে ধীরে বাড়ানো যায় এবং এটি আয় ও স্বাধীনতার দ্বার খুলে দেয়।

    ৫. স্কিল ও জ্ঞান:

    সবচেয়ে বড় অ্যাসেট হচ্ছে আপনার নিজের দক্ষতা। এটি কেউ চুরি করতে পারে না, এবং এটা আজীবন আপনার সঙ্গে থাকে। ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন স্কিল—যেমন ডিজাইন, কোডিং, মার্কেটিং বা ভিডিও এডিটিং—আপনাকে প্রচুর আয় করতে সাহায্য করতে পারে।

  • হঠাৎ আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা

    হঠাৎ আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা

    এবার আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা চালানো হয়েছে। কয়েক ঘণ্টা আগেই এ হামলা চালানো হয়েছে।

    সোমবার (২৩ জুন) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    ইরানের আধা সরকারি বার্তাসংস্থা ফারস নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। এ সময় দেশটির আকাশে সাইরেন বেজেছে। তবে এ হামলা ইরান থেকে চালানো হয়নি। ইয়েমেন এ হামলা চালিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যুদ্ধের জন্য মিশরের সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুত!
    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশন ট্রু প্রমিজের অধীনে ২১তম হামলা এখনো চালানো হয়নি। এর আগে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, ইরান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। তবে এ হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কিছু জানা যায়নি।

    উল্লেখ্য, ১৩ জুন ইরানের হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির এ হামলায় পরমাণু, সামরিক ও আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এতে ৪০০-এর বেশি ইরানি নাগরিক নিহত হন। নিহতদের মধ্যে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা, পরমাণু বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষ রয়েছেন।

    ইরান ওই হামলার পরপরই পাল্টা প্রতিক্রিয়া শুরু করে। ২২ জুন পর্যন্ত ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস III’ এর আওতায় ইরান ইসরায়েলে মোট ২০ দফায় পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।

  • প্রত্যেক দিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    প্রত্যেক দিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    ভোরে সহবাস(Intercourse) করলে যে উপকার পাওয়া যায়। সহবাসের সঠিক সময় নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। সময় নিয়ে একেকজনের যুক্তি একেক রকম। কিন্তু ভোরে সহবাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা(Immunity) বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।সকালে সহবাস
    প্রত্যেকদিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    এক সমীক্ষার পর তারা জানান, রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। এরই সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়।এ সময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌন(Sexual) হরমোনগুলির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এ সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি।

    ভোরবেলা মিলন শরীরে অ্যান্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে, শরীরের রক্ত সঞ্চালন(Blood circulation) সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আর্থ্রাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রোগ কম হয়।

    ডা: সাইদুল হাসান: খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা। সকালে ঘুম থেকে উঠে, খালি পেটে শারীরিক মিলনের ফলে নানারকম শারীরিক উন্নতি হওয়া সম্ভব। হার্ট অ্যাটাক(Heart attack), রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ আরো বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।

    খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা

    * নিয়মিত ভোরবেলা খালি পেটে যৌন মিলনে লিপ্ত হলে কমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা।

    * নিয়মিত ভোরবেলা যৌন মিলনে লিপ্ত হলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    * যৌন মিলনের ফলে ক্যালরি বার্ন হয়, কিছুটা এক্সারসাইজেরও কাজ করে এটি৷ ফলে সকাল সকাল যৌন মিলনে হলে মেদ(Fat) ঝরে৷ শরীর ফিট থাকে।