Blog

  • বেসরকারি ব্যাংকে নিয়োগ, স্নাতক পাসে আবেদন

    বেসরকারি ব্যাংকে নিয়োগ, স্নাতক পাসে আবেদন

    বেসরকারি মধুমতি ব্যাংক পিএলসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ব্যাংকটি জেনারেল ব্যাংকিং অফিসার (এসইও-এভিপি) পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

    পদের নাম: জেনারেল ব্যাংকিং অফিসার (এসইও-এভিপি)

    পদসংখ্যা: নির্দিষ্ট নয়

    যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক পাস হতে হবে। তবে শিক্ষাজীবনে কোনো তৃতীয় শ্রেণি থাকা যাবে না।

    অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট কাজে ৪-১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

    বেতন: উল্লেখ নেই

    কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে।

    যেভাবে আবেদন
    আগ্রহী প্রার্থীদের মধুমতি ব্যাংকের ক্যারিয়ার–সংক্রান্ত এই ওয়েবসাইটে লগইন করে আবেদন করতে হবে।

    আবেদনের শেষ সময়
    ২৬ জুন ২০২৫।

  • দেশে আরও ৫ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

    দেশে আরও ৫ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

    দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ৪১ জনকে পরীক্ষা করে পাঁচজনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গেছে। শনাক্তের হার ১২ দশমিক ২০ শতাংশ। এই সময়ে সুস্থ হয়েছেন ছয়জন।

    আজ সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    মহামারির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। এ নিয়ে দেশে মোট করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৪৭ জন।

    ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু’দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।

  • হঠাৎ করে ড.ইউনুসকে একি বললেন: তারেক রহমান

    হঠাৎ করে ড.ইউনুসকে একি বললেন: তারেক রহমান

    আমজনতার দলের সদস্য সচিব মো. তারেক রহমান বলেছেন, ‘কোনো একটি নির্দিষ্ট দলকে ফ্যাসিলেটেড করা ড. ইউনূসের কাজ নয় । অনেক রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে জীবন দিয়েছেন, আহত হয়েছেন— তাদের সবার সরকার হওয়ার কথা ছিল ড. ইউনূস। কিন্তু ড. ইউনূস একটা নির্দিষ্ট সমন্বয়কের অভিভাবক হওয়ার চেষ্টা করেছে।’

    আজ সোমবার (৯ জুন) ফেসবুক লাইভে তিনি এসব কথা বলেছেন।

    তিনি আরও বলেছেন, আমার দেশের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে অনেক কষ্ট করেছি। গুম হয়েছি, গ্রেপ্তার হয়েছি নিদারুণ নিপীড়নের শিকার হয়েছি। আমাদের খারাপ দিন এখনো অব্যাহত রয়েছে। আমরা অনেক সুন্দর সুন্দর অফার পেয়েও সেগুলো গ্রহণ করিনি।

    আরও পড়ুনঃ ‘ও আমার আয়েশা তুই কোথায় গেলিরে’
    কোনো অন্যায় সুবিধা রাষ্ট্রের কাছ থেকে নেইনি । আমরা চেয়েছি একটি শক্তিশালী সংসদ, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা ও জনগণ ভোট দিবে সেই ব্যবস্থাপনা। সেই ব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে যারা কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই। এই লড়াই চলবে এবং ভোট ডিসেম্বরেই হবে।

    সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে থাকবেন ভোট ডিসেম্বরেই হবে ।
    আমজনতার দলের সদস্য সচিব আরও বলেছেন, কোনো একটি নির্দিষ্ট দলকে ফ্যাসিলেটেড করা ড. ইউনূসের কাজ না । অনেক রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে জীবন দিয়েছে, আহত হয়েছে সবার তাদের সবার সরকার হওয়ার কথা ছিল ড. ইউনূস। কিন্তু ড. ইউনূস একটা নির্দিষ্ট সমন্বয়কের অভিভাবক হওয়ার চেষ্টা করেছে। সবকিছু মিলেয়ে সেটিকেও আমরা চ্যালেঞ্জ করবো।

    আরও পড়ুনঃ ‘তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী, জামায়াতের আমীরকে উপ-প্রধানমন্ত্রী করার প্রস্তাব’
    সমন্বয়ক টোকাইদের আমরা রুখে দিব। জেলায় জেলায় জেলা প্রশাসকের অফিস থেকে এই সমন্বয়কদেরকে টেনে-হিঁচড়ে বের করার জন্য সবাই প্রস্তুত হোন। শুধু তাই না—সচিবালয় থেকে এদেরকে টেনে বের করতে হবে।

  • মৃত্যুর ৮ মিনিট পর জীবিত হলেন নারী, জানালেন আত্মার অভিজ্ঞতা

    মৃত্যুর ৮ মিনিট পর জীবিত হলেন নারী, জানালেন আত্মার অভিজ্ঞতা

    মৃত্যুর পরের জীবন কেমন হয় তা নিয়ে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। বিজ্ঞানীরা মৃত্যুর সময় মানুষের অভিজ্ঞতা কেমন হয় তা নিয়েও নানা গবেষণা করেছেন। এবার মৃত্যুর পরে কেমন কী অনুভূতি হয় তা জানিয়েছেন এক নারী। তিনি দাবি করেন, আট মিনিট ধরে তিনি মৃত অবস্থায় ছিলেন। এ সময়ের অভিজ্ঞতা তার জানা রয়েছে।

    সম্প্রতি দ্য মিররের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই নারীকে ক্লিনিকালি মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল। ফলে তিনি আট মিনিট ধরে ‘মৃত’ অবস্থায় পড়ে ছিলেন। এরপর বেঁচে ফিরে তিনি এ সময়ে তার নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন। তিনি দাবি করেন, মৃত্যু আসলে এক বিভ্রম।

    আরও পড়ুনঃ কার ফোনে আত্মসমর্পণ করেন মোদি, জানালেন রাহুল গান্ধী
    ব্রিয়ানা লাফার্টি (৩৩) নামের ওই নারী বিরল এবং জীবন-হানিকর নিউরোলজিক্যাল রোগ মায়োক্লোনাস ডিসটোনিয়ায় আক্রান্ত ছিলেন। এজন্য একসময় তার শরীর সম্পূর্ণভাবে কাজ করা বন্ধ করে দেয়। ফলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু এই মৃত্যুর সময়ের মধ্যেই ঘটে এক অদ্ভুত ও গভীর অভিজ্ঞতা, যা বদলে দেয় তার জীবনদর্শন।

    ডেইলি স্টারকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিয়ানা বলেন, আমি হঠাৎ দেখি আমার শরীর থেকে আলাদা হয়ে গেছি। নিজেকে মানবদেহে আর চিনতেই পারিনি। কিন্তু আমি বেঁচে ছিলাম, সম্পূর্ণ সচেতন ও প্রাণবন্ত অনুভব করছিলাম। যেন আমি তখন প্রকৃত অর্থে আমি ছিলাম।

    তিনি বলেন, ব্যথা ছিল না, বরং ছিল এক গভীর শান্তি ও স্পষ্টতা। বুঝতে পারলাম, মানবজীবন কত ক্ষণস্থায়ী আর ভঙ্গুর। মনে হলো, আমাদের ঊর্ধ্বে এক সত্ত্বা বা বুদ্ধিমত্তা আছে, যিনি নিঃশর্ত ভালোবাসা দিয়ে আমাদের রক্ষা করেন।

    আরও পড়ুনঃ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর গাড়িতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, নিহত ৩
    ব্রিয়ানা আরও জানান, সময় যেন সেখানে ছিল না— সব কিছু একসঙ্গে ঘটছিল, তবুও ছিল নিখুঁত শৃঙ্খলা। আমি সৃষ্টির শুরু অনুভব করলাম এবং বুঝলাম আমাদের এই মহাবিশ্ব আসলে সংখ্যার সমাহার।

    তিনি বলেন, সেখানে এমন কিছু প্রাণীর সঙ্গে দেখা হয়েছিল, যাদের মানব বলে মনে হয়নি। কিন্তু খুবই পরিচিত লাগছিল।

    ব্রিয়ানা বলেন, এই অভিজ্ঞতা আমার সব ভয় দূর করে দিয়েছে। যে জিনিসগুলোর জন্য আগে ছুটতাম, সেগুলো এখন আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় না। এখন আমার জীবনে একটা মিশন আছে।

    আরও পড়ুনঃ পরিবারের নাম নিয়ে রাজনীতি নিজেই নিষিদ্ধ করলেন তিনি
    তিনি বলেন, মৃত্যুর পর চেতনা রয়ে যায়, শুধু রূপান্তর ঘটে। সেখানে চিন্তাগুলোই বাস্তব তৈরি করে। ভাবনাগুলো একটু সময় নেয় রূপ নিতে, আর এটাই আমাদের জন্য আশীর্বাদ।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসা ব্রিয়ানাকে আবার হাঁটা ও কথা বলা নতুন করে শিখতে হয়েছে। তার পিটুইটারি গ্রন্থিতে গুরুতর ক্ষতি হয়েছে, যার জন্য তাকে পরীক্ষামূলক মস্তিষ্ক অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে।

    তিনি বলেন, আমার পিটুইটারি গ্রন্থির ক্ষতি হয়েছে, যার জন্য আমি পরীক্ষামূলক মস্তিষ্কের অস্ত্রোপচার করেছি, যা এখন পর্যন্ত সফল। আমি আরেকটি মৃত্যু-ঘনিষ্ঠ অভিজ্ঞতার ভয় করি, কারণ পুনরুদ্ধার কঠিন।

  • আকিজ বেকারসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন অনলাইনে

    আকিজ বেকারসে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, আবেদন অনলাইনে

    জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শিল্পপ্রতিষ্ঠান আকিজ বেকারস লিমিটেড। ‘সিনিয়র অফিসার (এসসিএম)’ পদে জনবল নেবে প্রতিষ্ঠানটি। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

    প্রতিষ্ঠানের নাম: আকিজ বেকারস লিমিটেড
    পদের নাম: সিনিয়র অফিসার (এসসিএম)
    পদের সংখ্যা: ০১ জন

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি
    অভিজ্ঞতা: ০২-০৩ বছর
    বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

    চাকরির ধরন: ফুল টাইম
    প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
    বয়স: নির্ধারিত নয়
    কর্মস্থল: ঢাকা।

    আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা বিডি জবসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

    আবেদনের সময়সীমা: আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ৩০ জুন, ২০২৫ ইং তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

  • সিভিল এভিয়েশনে ২১০ জনের বিশাল নিয়োগ, এসএসসি পাসেও আবেদনের সুযোগ

    সিভিল এভিয়েশনে ২১০ জনের বিশাল নিয়োগ, এসএসসি পাসেও আবেদনের সুযোগ

    জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ। অস্থায়ী ভিত্তিতে পৃথক ১২ পদে মোট ২১০ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ২৯ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

    প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ
    পদের সংখ্যা: ১২টি
    লোকবল নিয়োগ: ২১০ জন

    পদের বিবরণ:

    আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা এই http://caab.teletalk.com.bd/ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এছাড়াও বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

    আবেদনের সময়সীমা: আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২৯ জুন, ২০২৫ ইং তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

  • চাকরি দিচ্ছে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, আবেদন অনলাইনে

    চাকরি দিচ্ছে অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, আবেদন অনলাইনে

    জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ (এএবি)। ‘ম্যানেজার’ পদে জনবল নেবে প্রতিষ্ঠানটি। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ১৭ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

    প্রতিষ্ঠানের নাম: অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ
    বিভাগের নাম: ক্যাম্প ম্যানেজমেন্ট
    পদের নাম: ম্যানেজার
    পদের সংখ্যা: ০১ জন

    শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা সমমান
    অভিজ্ঞতা: ০৫ বছর
    বেতন: ১৫৫,৬৫১ টাকা

    চাকরির ধরন: ফুল টাইম
    প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
    বয়স: নির্ধারিত নয়
    কর্মস্থল: কক্সবাজার (টেকনাফ)।

    আবেদনের প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা বিডি জবসের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
    আবেদনের সময়সীমা: আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৭ জুন, ২০২৫ ইং তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।

  • নিজের প্রেমিককে দিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করান বিজেপি নেত্রী!

    নিজের প্রেমিককে দিয়ে মেয়েকে ধর্ষণ করান বিজেপি নেত্রী!

    ভারতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপির এক নেত্রী নিজের ১৩ বয়সী কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণে ওই নারীর প্রেমিককে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

    ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে, এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে আটক করা হয়েছে।

    এই নারী বিজেপির সদস্য ছিলেন। তার নাম আনিকা শর্মা। তিনি নিজ মেয়ের সর্বনাশ করতে দিয়েছেন তার বয়ফ্রেন্ড ও তার বন্ধুকে।

    অভিযুক্ত আনিকা এবং তার বয়ফ্রেন্ড সুমিত পাতওয়ালকে হরিদোয়ারের একটি হোটেল থেকে গত বুধবার গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ওই কিশোরী তার মা ও তার মায়ের বয়ফ্রেন্ডের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করে। মেডিকেল পরীক্ষায় এর সত্যতা পাওয়া যায়। এরপরই তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

    এনডিটিভি জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার এ ঘটনা প্রথম জানাজানি হয়। ওইদিন ধর্ষণের শিকার কিশোরী তার বাবার কাছে ঘটনা খুলে বলে।


    ওই পাষণ্ড মা মোদির বিজেপির হরিদোয়ার বিভাগের নারী মোর্চার প্রধান ছিলেন। তার বিরুদ্ধে এমন গুরুতর অভিযোগ ওঠার পর তাকে বহিষ্কার করেছে দলটি।

    পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ওই কিশোরী তার মায়ের সহায়তায় একাধিকবার গণধর্ষণের শিকার হয়েছে। তার মায়ের বয়ফ্রেন্ড ও বয়ফ্রেন্ডর বন্ধু উভয়ের বয়স ৩০ বছর।

    তারা কিশোরীটিকে হরিদোয়ার, আগ্রা এবং বৃন্দাবনে জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ধর্ষণ করেছে।

    তারা কিশোরীটির মায়ের সম্মতি ও উপস্থিতিতে ধর্ষণকাণ্ড গুলো ঘটিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, কিশোরীকে তারা হুমকি দিয়েছিল যদি সে কাউকে কিছু বলে তাহলে তার বাবাকে হত্যা করা হবে।

    ধর্ষিতার মা আনিকা শর্মা তার স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে একটি হোটেলে থাকতেন। অপরদিকে কিশোরীটি তার বাবার সঙ্গে থাকত।

  • প্রকাশিত ভাইরাল ৩ মিনিটের ভিডিও দেখুন কমেন্টস থেকে

    প্রকাশিত ভাইরাল ৩ মিনিটের ভিডিও দেখুন কমেন্টস থেকে

    সৌদি আরবের উত্তর-পশ্চিমের একটি শহরে দ্বিতল ভবনের জানালার কার্নিশে দাঁড়িয়ে আছেন কালো আবায়া পরা এক তরুণী। পরবর্তী ছবিতে দেখা যায়, একদল পুরুষ তাঁকে ক্রেনের সাহায্যে নিচে নামিয়ে আনছেন। ওই তরুণীর পরিচয় জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, তিনি ‘অবাধ্যতা’, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অথবা পরিবারের অনুমতি ছাড়াই বাড়ি ছাড়ার কারণে ‘দার আল-রায়া’ নামক নারীদের জন্য নির্জন এক আটক কেন্দ্রে বন্দী ছিলেন। এই কেন্দ্রগুলোতে পরিবারের কিংবা স্বামীর রোষে পড়ে নির্বাসিত নারীদের ‘সংশোধনের’ জন্য রাখা হয়।

    এটি ছিল বিরল এক দৃশ্য—যেখানে জনসমক্ষে ধরা পড়ল সেই শত শত সৌদি তরুণী ও নারীদের বাস্তবতা, যাদের ওই সব সংশোধনাগারে আটকে রাখা হয়। এসব প্রতিষ্ঠানকে বাহ্যিকভাবে ‘আশ্রয়কেন্দ্র’ বা সংশোধনাগার বলা হলেও বাস্তবে সেগুলোকে বন্দিশিবির বা ‘নরক’ বলে অভিহিত করেছেন অনেকে। সেখানে রয়েছে বাধ্যতামূলক ধর্মীয় শিক্ষা, নির্জনতা, বাইরে যোগাযোগের নেই অনুমতি, এমনকি প্রতি সপ্তাহে একবার করে মারা হয় চাবুক।

    সেখানকার অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে আত্মহত্যা বা আত্মহত্যার চেষ্টা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। বছরের পর বছর ধরে নারীরা সেখানে আটক থাকেন। বের হতে পারবেন না পরিবার বা পুরুষ অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া।

    লন্ডনে অবস্থানরত সৌদি মানবাধিকারকর্মী মরিয়ম আলদোসারি বলেন, ‘একজন তরুণী ততক্ষণ সেখানে থাকবে, যতক্ষণ না সে সমাজের প্রচলিত নিয়ম মেনে নিতে রাজি হয়।’

    খেয়াল করুন, সৌদি আরব এখন যখন পুরুষদের ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পেয়ে বিশ্বমঞ্চে নিজেদের সংস্কারপ্রবণ দেশ হিসেবে তুলে ধরছে। ঠিক এর বিপরীতে, দেশটির নারীরা যাঁরা একটু অধিক অধিকার ও স্বাধীনতার দাবি তুলছেন, তাঁদের ভাগ্য জুটেছে গৃহবন্দিত্ব, কারাবাস কিংবা নির্বাসন। মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, এই ‘সংশোধনাগার’ বা দার আল-রায়া মূলত নারীদের নিয়ন্ত্রণ ও শাস্তি দেওয়ার এক গোপন কারাগার।

    ষাটের দশকে দেশজুড়ে গড়ে ওঠা এসব ‘সংশোধনাগার’ সম্পর্কে সৌদি কর্মকর্তারা বলছেন, এটি ‘বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্ত বা দণ্ডিত’ নারীদের আশ্রয়স্থল। সেখানে মানসিক চিকিৎসক ও পরামর্শদাতাদের সহায়তায় নারীদের পরিবারে ফিরিয়ে নেওয়ার উপযোগী করে তোলা হয়।

    কিন্তু এই ব্যবস্থাকে চরম নির্যাতনমূলক বলে অভিহিত করেছেন সারা আল-ইয়াহিয়া। তিনি এসব সংশোধনাগার বিলুপ্ত করার আন্দোলন শুরু করেছিলেন। সারা বলেন, এসব কেন্দ্রে পৌঁছেই নারীদের দেহতল্লাশির পাশাপাশি কুমারীত্ব পরীক্ষা করা হয়। ঘুমানোর আগে দেওয়া হয় ঘুমের ওষুধ।

    তিনি বলেন, ‘তারা এটিকে সেবাকেন্দ্র বা সংশোধনাগার বললেও এটা একপ্রকার জেলখানা। সেখানে মেয়েরা নাম ধরে নয়, নম্বর ধরে পরিচিত। যেমন নম্বর ৩৫, সামনে এসো। কেউ যদি নিজের পারিবারিক নাম বলে, তাহলে তাকে চাবুক মারা হয়। নামাজ না পড়লেও চাবুক মারা হয়। আর যদি কোনো নারীর সঙ্গে একা দেখা যায়, তাহলে বলা হয় সে সমকামী। তারপর শুরু হয় নির্যাতন। প্রহরীরা মজা করে দাঁড়িয়ে দেখে নারীদের চাবুক মারা।’

    ৩৮ বছর বয়সী ইয়াহিয়া বর্তমানে নির্বাসনে আছেন। তিনি বলেন, মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই তাঁর বাবা তাঁকে দার আল-রায়ার ভয়ে ভীত করে তুলেছিলেন। সারা বলেন, ‘যদি আমি তাঁর যৌন নির্যাতন মেনে না নিতাম, তাহলে তিনি বলতেন—তোমাকে ওইখানে (দার আল-রায়া) পাঠিয়ে দেব।’

    তিনি আরও জানান, এসব কেন্দ্রের ভয়ে অনেকে নির্যাতনের শিকার হলেও ঘর ছাড়তে ভয় পান। সারা বলেন, ‘আমি একজন নারীকে চিনি, যিনি পারিবারিক সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা একজন নারীকে সাহায্য করেছিলেন। এই অপরাধে তাঁকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। কারণ, সৌদি আরবে কাউকে আশ্রয় দেওয়া—‘যদি সে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়’, তাহলে সেটি অপরাধ।’

    আরও ভীতিকর তথ্য জানিয়ে ইয়াহিয়া বলেন, ‘যদি কেউ পরিবারের সদস্য দ্বারা যৌন নির্যাতনের শিকার হয় বা গর্ভবতী হয়, তাহলে পরিবারের সম্মান রক্ষার জন্য তাঁকেই দার আল-রায়ায় পাঠানো হয়।’

    ২৫ বছর বয়সী আমিনা (ছদ্মনাম) বলেন, বাবার নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে তিনি মধ্য সৌদি আরবের বুরাইদাহ শহরের একটি সংশোধনাগারে আশ্রয় নেন। কিন্তু সেখানে গিয়েই তিনি আরেক ভিন্ন রকম নির্যাতনের মুখোমুখি হন।

    আমিনা বলেন, ‘ভবনটি ছিল পুরোনো ও ধ্বংসপ্রায়। আর এর কর্মীরা ছিলেন নির্দয় ও অমানবিক।’ তিনি আরও জানান, যখন নিজের কষ্টের কথা তাদের বলা হয়, তাদের কাছে সেটা তুচ্ছ মনে হয়েছিল। তারা বলেছিল, ‘অনেকেই তোমার চেয়ে খারাপ অবস্থায় আছে। তাদেরকে ঘরেই শিকলে বেঁধে রাখা হয়েছে। তুমি এখানে আসতে পেরেছ, তার জন্য আল্লাহর শুকরিয়া করো।’

    পরদিন ওই সংশোধনাগারের কর্মীরা তাঁর বাবাকে ডেকে আনেন। এরপর উভয়ের কাছ থেকে ‘শর্ত’ লিখে নিতে বলা হয়। আমিনা বলেন, ‘আমি লিখি, আমাকে যেন মারধর না করা হয়, জোর করে বিয়ে না দেওয়া হয় এবং আমাকে কাজ করতে দেওয়া হয়। আর আমার বাবা লিখলেন, আমাকে সবার প্রতি সম্মান দেখাতে হবে, অনুমতি ছাড়া বাইরে যাওয়া যাবে না এবং সব সময় সঙ্গে একজন পুরুষ সঙ্গী সঙ্গে থাকতে হবে। আমি ভয়ে স্বাক্ষর করি—এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প ছিল না।’

    বাড়ি ফেরার পর, আমিনার ওপর আবার নির্যাতন শুরু হয়। শেষ পর্যন্ত তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। তিনি বলেন, ‘নিজেকে একা আর অসহায় মনে হতো। আমার জীবনের যেন কোনো মূল্য নেই। মনে হতো, আমি যদি মরে যাই, কেউ কিছু বলবে না।’

    শামস (ছদ্মনাম) নামের আরেক তরুণী বলেন, ‘আমি তখন ১৬, আমাদের স্কুলে এক নারীকে নিয়ে আসা হয়। তিনি দার আল-রায়ায় ছিলেন। তিনি বললেন, তিনি এক ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক করেছিলেন। নীতি পুলিশেরা তাঁকে ধরে এবং তাঁর বাবার কাছে এই কথা স্বীকার করতে বাধ্য করে। গর্ভবতী হওয়ার পর পরিবার তাঁকে আর বাড়িতে থাকতে দেয়নি। এদিকে ছেলেটিও তাঁকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়। তখন তাকে পাঠানো হয় ওই সংশোধনাগারে। তিনি আমাদের বললেন, যদি কোনো নারী সম্পর্ক করে বা যৌন সম্পর্ক করে, তাহলে সে সস্তা হয়ে যায়। পুরুষদের জন্য সমাজে সবকিছু জায়েজ হলেও নারী আজীবন সস্তাই রয়ে যায়।’

    লায়লা (ছদ্মনাম) নামের এক নারী বলেন, তিনি বাবা ও ভাইদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে নির্যাতনের অভিযোগ করেছিলেন। এরপর তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নারীদের অধিকারের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। এটা জানাজানি হলে তাঁর পরিবার দাবি করে, সে পরিবারকে ‘লজ্জায় ফেলেছে’। তাঁকে পাঠানো হয় দার আল-রায়ায়, সেখান থেকে মুক্তি পান কেবল তখনই, যখন তাঁর বাবা অনুমতি দেন। অথচ তাঁর বাবাই ছিলেন সেই নির্যাতনকারী।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সৌদি মানবাধিকারকর্মী বলেন, ‘এই নারীদের পাশে কেউ নেই। কোনো অপরাধ না করেও তারা বছরের পর বছর ধরে আটক থাকতে পারে। এই জায়গা থেকে বের হওয়ার একমাত্র উপায়—পুরুষ অভিভাবকের অনুমতি, বিয়ে কিংবা আত্মহত্যার চেষ্টা।’

    আরেক নির্বাসিত মানবাধিকারকর্মী ফাওজিয়া আল-ওতাইবি বলেন, ‘এই সংশোধনাগারগুলো নিয়ে কেউ কথা বলে না, কেউ টুইট করে না। কেউ জানতেও চায় না—আপনি কোথায় গেলেন। তারা ভিকটিমদেরই লজ্জা দেয়।’

    মানবাধিকারকর্মীরা বলছেন, সৌদি সরকার যদি সত্যিই নারীদের অধিকার রক্ষা করতে চায়, তাহলে এ ধরনের সংশোধন কেন্দ্রগুলো বিলুপ্ত করে প্রকৃত নিরাপদ সংশোধনাগার গড়ে তুলতে হবে। নির্বাসনে থাকা একজন সৌদি নারী বলেন, ‘অনেক নারীর পরিবার ভালো—তারা নির্যাতন করে না। কিন্তু বহু নারী কঠিন নিষেধাজ্ঞার মধ্যে বাস করে, চুপচাপ সব নির্যাতন সহ্য করে। আর এই প্রতিষ্ঠানগুলো সেই নির্যাতনকে বৈধতা দেয়।’

    সৌদি মানবাধিকার সংস্থা এএলকিউএসটি বলছে, দার আল-রায়া হলো এমন এক ধরনের প্রতিষ্ঠান, যা সৌদি সরকারের নারীবান্ধব ভাবমূর্তির সঙ্গে একেবারে সাংঘর্ষিক। সংস্থাটির ক্যাম্পেইন কর্মকর্তা নাদিন আবদুল আজিজ বলেন, ‘যদি তারা সত্যিই নারীর অগ্রগতি চায়, তাহলে এই বৈষম্যমূলক প্রথাগুলো বিলুপ্ত করে প্রকৃত নিরাপত্তা প্রদানকারী আশ্রয়কেন্দ্র গড়ে তুলতে হবে।’

    এ বিষয়ে সৌদি সরকারের একজন মুখপাত্র জানান, নারীদেরকে সহিংসতা থেকে রক্ষায় বিশেষায়িত কেন্দ্র রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখানে জোর করে আটক রাখা বা নির্যাতনের অভিযোগ মিথ্যা। এগুলো আটক কেন্দ্র নয়। নারীরা চাইলে স্কুল, কাজ কিংবা অন্য যেকোনো ব্যক্তিগত কারণে বের হতে পারেন। এর জন্য পরিবার বা অভিভাবকের অনুমতির প্রয়োজন নেই।’

    কিন্তু সৌদি আরবের নির্বাসিত বাসিন্দা ও অধিকারকর্মীদের বর্ণনায় এটিই প্রমাণিত হয়, কথিত ‘সংশোধনাগার’গুলো আসলে নারীদের দমন করার এক নির্মম স্থানে পরিণত হয়েছে।

  • গরুর হাটে পকেট মারতে গিয়ে গণপিটুনি খেলেন ইউপি সদস্য

    গরুর হাটে পকেট মারতে গিয়ে গণপিটুনি খেলেন ইউপি সদস্য

    সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কোরবান আলী নামের এক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যকে পকেট মারার অভিযোগে পিটিয়েছে জনতা। বুধবার (৪ জুন) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়হর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে।

    অভিযুক্ত পকেটমার উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কোরবান আলী।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, হাটে ভিড়ের মধ্যে এক ব্যক্তির পকেট কাটার সময় কোরবান আলীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। এরপর উত্তেজিত জনতা তাকে পেটায়। আত্মরক্ষার জন্য তিনি পানিতে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলেও প্রায় ১০ মিনিট পর তাঁকে ধরে ফেলে জনতা।

    আরও পড়ুনঃ ট্রেনে ঝুলানো সেই মতিউরের রক্তমাখা প্যান্ট হাতে কাঁদছে মেয়ে
    ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।

    পুলিশের একটি সূত্র জানায়, কোরবান আলীর বিরুদ্ধে চুরি, ডাকাতি, মাদক ও অস্ত্র আইনে প্রায় ২৫টি মামলা রয়েছে। তিনি একাধিকবার গ্রেপ্তারও হয়েছেন বলে জানা যায়।

    উল্লাপাড়ার বড়হর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘চোরের বিষয়টি শুনেছি, তবে হাটের ভিড়ের কারণে চোর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারিনি।’

    বড়হর হাটের ইজারাদার মোবারক হোসেন মুঠোফোনে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। হাটে সেনাবাহিনী ছিল, তাদের সাথেই ছিলাম।’

    আরও পড়ুনঃ ছাত্রলীগ নেতাকে গাছে বেঁধে পিটুনি, পরে কুপিয়ে জখম
    এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার ইউপি সদস্য কোরবান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বড়হর হাটের বাইরে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে তারা আমাকে মারধর করে। ফেসবুকে যা দেখেছেন, এসব মিথ্যা জিনিস। কেউ লিখলে বা বললে তো ঠেকানো যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার সব মামলা শেষ, এখন ৫টা মামলা আছে।’

    কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনামিকা নজরুল বলেন, ‘ইউপি সদস্যের কাছে এটা অবশ্যই আশা করা যায় না। এর আগেও তিনি গ্রেপ্তার ছিলেন। এটা অবশ্যই ভালো না।