Blog

  • বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

    বাংলাদেশে ২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

    বাংলাদেশকে ২৯ মিলিয়ন ডলার দেয়া নিয়ে মুখ খুলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দেশটির গভর্নরদের নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ট্রাম্প বলেন, ‘বাংলাদেশে রাজনৈতিক পরিমণ্ডল শক্তিশালীকরণে একটি সংস্থার কাছে ২৯ মিলিয়ন ডলার গেছে। যেটির নাম কেউ কোনো দিন শোনেনি। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া

    যদিও গত ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নতুন দপ্তর ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি (ডিওজিই) জানায়, বাংলাদেশের জন্য ইউএসএইডের এই সহায়তা বাতিল করা হয়েছে। তবে কারা বা কে এই সহায়তা পেয়েছে সেটি স্পষ্ট করা হয়নি।

    ট্রাম্প বলেন, ‘রাজনৈতিক পরিমণ্ডল শক্তিশালী করতে বাংলাদেশকে ২৯ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়েছে। কেউ জানে না এই রাজনৈতিক পরিমণ্ডল কী। এটির মানে কী?’

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘তারা চেক পেয়েছে। আপনারা ভাবতে পারেন? আপনার ছোট সংস্থা আছে। আপনি এখানে ১০ হাজার পান, ওইখানে ১০ হাজার পান। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার থেকে ২৯ মিলিয়ন ডলার পেয়েছি (বাংলাদেশকে দেওয়ার জন্য)। ওই সংস্থায় মাত্র দুজন কাজ করেন। আমি মনে করি তারা খুবই ধনী। কয়েকদিন পর মহান ব্যক্তি হওয়ার জন্য বড় কোনো ম্যাগাজিনে তাদের ছবি প্রকাশ হবে।’

    এদিকে ভারতে নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে যুক্তরাষ্ট্র ২১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ মন্তব্যকে ঘিরে ভারতের রাজনীতিতে উত্তাপ দেখা দিয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক সহায়তা সংস্থা ইউএসএআইডির কার্যক্রম স্থগিতের পর ভারতসহ বিভিন্ন দেশে নানা কর্মসূচিতে সংস্থাটির অর্থায়ন বাতিলের কথা গত সপ্তাহে জানায় ইলন মাস্কের নেতৃত্বাধীন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি দক্ষতাবিষয়ক বিভাগ (ডিওজিই)। এরপর ভারতে অর্থ ব্যয় নিয়ে ওই বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

  • যুবদল নেতার চাঁদাবাজি নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় কর্মীকে মা’রধর

    যুবদল নেতার চাঁদাবাজি নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় কর্মীকে মা’রধর

    পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় মো. শিমুল গাজী (৩২) নামের এক যুবদলকর্মীকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে। নিজ সংগঠনের সাবেক এক নেতার চাঁদাবাজির বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় তাঁকে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ তুলেছেন। শিমুলকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

    শিমুল গাজীর অভিযোগ, গতকাল শুক্রবার একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে আয়োজিত দলের একটি অনুষ্ঠান শেষে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের শিকার হন তিনি। সমেদয়কাঠি ইউনিয়নের লক্ষণকাঠি কালীর মোড় এলাকায় জাকির খান তাঁকে মারধর করেন। তিনি জাকিরের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ তুলে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। এরই জের ধরে জাকির তাঁকে মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে মারধর করেন।

    অভিযুক্ত জাকির খান ঢাকার বাড্ডা থানা যুবদলের সাবেক সহসভাপতি বলে দাবি করেছেন।

    জাকির খান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘শিমুল গাজী আমাকে নিয়ে ফেসবুকে একটা মিথ্যা স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। আমি তাঁকে পেয়ে সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছি। তিনি আমার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন। তাঁকে কোনো মারধর করিনি।’

    সমেদয়কাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আখতার হোসেন বলেন, ‘জাকির ও শিমুল দুজনেই বিএনপির সহযোগী সংগঠনের লোক। শুনেছি, জাকির নাকি শিমুলকে ধরে পিটিয়েছেন। এভাবে শিমুলকে মারা ঠিক হয়নি। শিমুল কোনো অপরাধ করে থাকলে তো দেশে আইন আছে।’

    নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মারপিটের ঘটনাটি শুনেছি। তবে এ বিষয়ে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

  • এ ধরনের নৃশংস হামলা মেনে নেওয়া যায় না : শিবির সভাপতি

    এ ধরনের নৃশংস হামলা মেনে নেওয়া যায় না : শিবির সভাপতি

    টঙ্গীতে তামীরুল মিল্লাতের ছাত্র ও ওয়ার্ড শিবিরের সভাপতি ফজলে রাব্বিকে দেখতে গিয়ে ইসলামী ছাত্র শিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘এ ধরনের নৃশংস হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’

    তিনি আহত ফজলে রাব্বির সুস্থতার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেন এবং যথাযথ বিচার নিশ্চিতের জন্য যাবতীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

    শুক্রবার রাতে শিবির সভাপতি বলেন, ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদের ওপর এ ধরনের হামলা, শিক্ষার পরিবেশকে নষ্ট করে। আমরা চাই, শিক্ষার্থীরা স্বাধীনভাবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাক।

    শিবির সভাপতি হাসপাতালে গিয়ে আহত ফজলে রাব্বির শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নেন এবং তার দ্রুত সুস্থতা কামনা করেন।

    এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন ছাত্রশিবির তামীরুল মিল্লাত টঙ্গী শাখার সভাপতি মুহাম্মদ ইকবাল কবির, সেক্রেটারি সাইদুল ইসলামসহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

    প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিবিরের ওয়ার্ড সভাপতি ও তামীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার ছাত্র ফজলে রাব্বী সিফাতকে ডেকে নিয়ে মারধর করে স্থানীয় ছাত্রদল নেতা মামুন সহ কয়েকজন।

    এ ঘটনায় টঙ্গী থানায় আহত ফজলে রাব্বী সিফাত বাদী হয়ে মামলা করলে পুলিশ মামুনকে গ্রেপ্তার করে।

    এই ঘটনা নিয়ে টঙ্গী ও গাজীপুরে ছাত্রদল ও ছাত্র শিবিরের মাঝে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে।

  • যানজটে আটকা জামায়াত আমির, ছাড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল কর্মীর

    যানজটে আটকা জামায়াত আমির, ছাড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল কর্মীর

    যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

    নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

    শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

    প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

    বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।

    সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।
    লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

    তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।
    লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

    বাগমারা বাজারে ৪ লেন সড়কের কাজ না হওয়ায় যানজট ও দুর্ঘটনা বাড়ছে।

  • আপনি বোকা না বুদ্ধিমান প্রমাণ হয়ে যাবে এই ১০ টি কথায়!

    আপনি বোকা না বুদ্ধিমান প্রমাণ হয়ে যাবে এই ১০ টি কথায়!

    ভাষা শুধু আমাদের প্রকাশই করে না, বরং অন্যরা আমাদের সম্পর্কে কীভাবে ভাববে, সেটাও নির্ধারণ করে। বন্ধুর সাথে আড্ডা হোক, অফিসের মিটিং, বা কাউকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা,অনেক সাধারণ কথাই আমাদের কম বুদ্ধিমান মনে করাতে পারে, অথচ আমরা বুঝতেই পারি না! চলুন, দেখে নিই এমন কিছু বাক্য যা বলা এড়িয়ে চলা ভালো।

    ১. “আমি নিশ্চিত না, কিন্তু…”
    এটা নির্দোষ শোনালেও বারবার এই কথা বললে অন্যদের মনে হতে পারে যে আপনি আত্মবিশ্বাসী নন। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, আত্মবিশ্বাস ও দক্ষতা একসঙ্গে চলে। তাই যদি কিছু সম্পর্কে নিশ্চিত হন, তাহলে সরাসরি বলুন-নিজের কথার আগে সন্দেহ প্রকাশ করলে, সেটাই অন্যরা ধরে নেবে!

    ২. “আমি তো সত্যিই মরে যাচ্ছি!”
    কফি টেবিলে পা ঠুকে ফেললে বা গরমে হাঁসফাঁস করলে আমরা সবাই এভাবে বলি। কিন্তু যখন সত্যিই বিপদের কিছু নেই, তখন “সত্যিই” শুনতে কেমন লাগে? অতিরঞ্জিত কথা বেশি ব্যবহার করলে মানুষ ভাবতে পারে আপনি বাস্তবতা আর রসিকতার পার্থক্য বোঝেন না।

    ৩. “বুঝিস, কিন্তু রাগ করিস না…”
    ৯৯% ক্ষেত্রে এই বাক্যের পর যা আসে, সেটা আসলেই অপমানজনক। এটি ব্যবহারের মানে আপনি হয়তো আগে থেকেই জানেন কথাটা খারাপ শোনাবে! যদি কাউকে কিছু বলতেই হয়, তবে সরাসরি বলুন, কিন্তু গঠনমূলকভাবে-“আমি তোমার জায়গা থেকে বিষয়টা বুঝতে পারছি, কিন্তু আমার দৃষ্টিভঙ্গিটা একটু আলাদা…” এমন কিছু বলতে পারেন।

    ৪. “আমি পারব না”
    কখনো কখনো সত্যিই আমরা কিছু পারি না, আর সেটা স্বীকার করায় সমস্যা নেই। কিন্তু যদি চেষ্টা না করেই সবসময় “আমি পারব না” বলেন, তাহলে অন্যরা আপনাকে অদম্য মানসিকতা বা চেষ্টা না করার মানুষ ভাবতে পারে। মনোবিজ্ঞানী ক্যারল ডউইক বলেন, “পারব না” বলার চেয়ে “এখনো পারছি না” বলা ভালো-কারণ শেখার সুযোগ সবসময় থাকে।

    ৫. “এভাবে সবসময় হয়েছে”
    এটা শুনলেই মনে হয়, আপনি নতুন কিছু শেখার বা পরিবর্তনকে স্বাগত জানানোর মানুষ নন। কিছু জিনিস ঠিকঠাক চললেও, শুধুমাত্র পুরোনো অভ্যাসের জন্য সেটাই চালিয়ে যাওয়া কি ঠিক? বরং নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন-এর চেয়ে ভালো উপায় আছে কি না।

    ৬. “বিশ্বাস করো, আমি এটা সম্পর্কে সব জানি”
    অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস অনেক সময় বিপরীত ফল দেয়। Dunning-Kruger প্রভাব বলে, অনেকেই কিছু কম জানলেও মনে করে তারা সব জানে! তাই, অন্যদের নিজের যোগ্যতা বোঝানোর চেয়ে কাজ দিয়ে সেটা প্রমাণ করা ভালো।

    ৭. “বলেছিলাম না?”
    হ্যাঁ, সঠিক হওয়া ভালো লাগে, কিন্তু এই কথাটি বললে আপনি উদ্ধত বা অহংকারী শোনাতে পারেন। মনোবিজ্ঞানী ড্যানিয়েল গোলম্যান বলেন, আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা মানে শুধু নিজের আবেগ বোঝা নয়, অন্যের অনুভূতির প্রতিও সংবেদনশীল হওয়া। তাই কারো ভুল ধরিয়ে দেওয়া বা ঠাট্টা করার বদলে, তাকে সাহায্য করাই ভালো।

    ৮. “বোর লাগছে”
    কল্পনা করুন, কেউ তার ভালো লাগার কাজ বা স্বপ্নের কথা বলছে, আর আপনি বলে বসলেন, “বোর লাগছে”। এতে আপনি যে কেবল অন্যের প্রতি অশ্রদ্ধাশীল তা-ই নয়, বরং নিজেকেও আগ্রহহীন ও একঘেয়ে শোনান। বরং চেষ্টা করুন প্রশ্ন করার বা আলোচনার দিক ঘুরিয়ে দেওয়ার।

    ৯. “আমি পড়ার সময় পাই না”
    পড়াশোনা মানে শুধু পাঠ্যবই না-নতুন চিন্তা, সংস্কৃতি ও দৃষ্টিভঙ্গি জানা। যখন বলেন, “আমি পড়ার সময় পাই না”, তখন অন্যরা মনে করতে পারে যে আপনি শেখার আগ্রহী নন। যদি সত্যিই সময় কম থাকে, অডিওবুক বা পডকাস্টের মতো বিকল্প ভাবতে পারেন!

    ১০. “যাই হোক”
    এটা শোনামাত্রই মনে হয়, আপনি বিষয়টাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন না, বা আলোচনায় আর থাকতেও চান না। এটি সরাসরি কথোপকথন বন্ধ করে দেয়, যা ভালো কিছু নয়। বরং যদি কিছু নিয়ে কথা বলতে না চান, সেটা বিনয়ের সাথে বুঝিয়ে বলুন। এতে আপনার যোগাযোগ দক্ষতা আরও ভালো হবে।

    আমাদের ভাষা অনেক কিছু বলে দেয়,আমাদের চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি, এবং অন্যদের সাথে সম্পর্ক কেমন হবে। মনোবিজ্ঞানী কার্ল জুং বলেছিলেন, “ভাবনা করা কঠিন, তাই বেশিরভাগ মানুষ বিচার করে।” তাই, একটু সচেতন হলে আমরা শুধু স্মার্ট শোনাব না, বরং মানুষকে আরও ভালোভাবে বুঝতেও পারব!
    আমারও মাঝেমধ্যে ভুল হয়, বিশেষ করে যখন ক্লান্ত থাকি বা তাড়াহুড়া করি। কিন্তু একটু মনোযোগ দিলেই আমরা সবাই আরও ভালোভাবে নিজেদের প্রকাশ করতে পারব-আর তাতে অন্যদের চোখেও আরও বুদ্ধিমান মনে হব!

    সূত্র:https://tinyurl.com/4vpd69a6

  • সেই ৬৪ এসপির পরিণতি জানালেন আসিফ মাহমুদ

    সেই ৬৪ এসপির পরিণতি জানালেন আসিফ মাহমুদ

    ২০১৮ সালের রাতের ভোটের নির্বাচনের সময় দেশের ৬৪ জেলায় দায়িত্ব পালন করা পুলিশ সুপারদের (এসপি) ওএসডি অথবা বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

    শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।

    আসিফ মাহমুদ বলেন, ২০১৮ সালের রাতের ভোটের নির্বাচনে ৬৪ জেলার দায়িত্বে থাকা এসপিদেরও ওএসডি/বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হবে।

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২০১৮ সালে রাতের ভোটে সম্পৃক্ত ওই সময়ের জেলা প্রশাসকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে সরকার।

  • জুলাইয়ে কড়া বক্তব্য দেওয়া সেই ছাত্রীকে স্যালুট দিলেন জামায়াত আমির

    জুলাইয়ে কড়া বক্তব্য দেওয়া সেই ছাত্রীকে স্যালুট দিলেন জামায়াত আমির

    জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ‘পেছনে পুলিশ, সামনে স্বাধীনতা’ উল্লেখ করে কড়া বক্তব্য দিয়েছিলেন সানজিদা চৌধুরী নামে এক ছাত্রী। যাকে আজ স্যালুট জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

    শুক্রবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর পল্টনে জামায়াতে ইসলামীর আয়োজনে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শনে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ স্যালুট জানানোর কথা জানান তিনি।

    জামায়াত আমির বলেন, ‘যারা ৫২’র ভাষা আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন, তারা তখন প্রতিষ্ঠিত সরকার ও বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। একদিকে ছিল নিরস্ত্র আন্দোলনকারীরা, অন্যদিকে ছিল জনগণের টাকায় কেনা সশস্ত্র পুলিশ ও সেনাবাহিনী। তবুও আন্দোলনকারীরা পিছিয়ে যায়নি।’

    ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘চব্বিশের আন্দোলনে আমরা এক ছোট বোনকে দেখেছি, যিনি বলেছিলেন—‘পেছনে পুলিশ, সামনে স্বাধীনতা’। তার নাম সানজিদা চৌধুরী। স্যালুট বোন তোমাকে, স্যালুট। তোমার মধ্যে ৫২ এবং ৭১ এর সাহস রয়েছে। তোমার মতো বোন ও ভাইদের আমাদের খুব প্রয়োজন।’

    তরুণদের অবদান স্মরণ করে জামায়াত আমির বলেন, ‘তাদের অবদান কখনো ভুলে যাওয়া যাবে না। তারা এক একটি জীবন্ত ইতিহাস। এমন সৌভাগ্য সবাই পায় না। তাদের ইতিহাস স্মরণ করা আমাদের দায়িত্ব, আর সেই ইতিহাস থেকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর শিক্ষা নেওয়া আমাদের কর্তব্য।’

    তিনি বলেন, ‘আজকের এই ছোট আয়োজনের মাধ্যমে আমরা ভাষা শহিদদের স্মরণ করছি। তবে তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব এখানেই শেষ হয়ে যায় না। বায়ান্নর আন্দোলন শেখায়—যেখানে অন্যায়, সেখানে প্রতিবাদ করতে হয়। আর যেখানে সন্ত্রাস ও ফ্যাসিবাদ, সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হয়।’

    ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘মানুষ বা দল হিসেবে আমরা কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই। যদি আমাদের ভুল হয়, তবে আলোচনার মাধ্যমে সমালোচনা করুন।’

  • কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে শহীদ মিনার ভাঙচুর

    কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে শহীদ মিনার ভাঙচুর

    কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে গুনবতী ডিগ্রি কলেজের শহীদ মিনারে ভাঙচুর চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে কলেজ ক্যাম্পাসে এ ঘটনা ঘটে।

    কলেজ সূত্রে জানা যায়,আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে কলেজের শিক্ষক ও স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা শহীদ মিনারে শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ করেন। এরপর রাত সাড়ে ১২টার দিকে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন তারা। পরে রাত ২টার দিকে বিকট শব্দ শুনে কলেজের নৈশপ্রহরী শহীদ মিনারের গিয়ে ৩টি স্তম্ভের মধ্যে দুইটিকে ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান।

    এ বিষয়ে কলেজের অধ্যক্ষ আবদুল লতিফ বলেন, ফুল দেয়া শেষে চলে যাওয়ার পর গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা এ কাজ করেছে। তবে কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা বলতে পারছি না।

    চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিলাল উদ্দিন বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। তবে সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনই নিশ্চিত করা যাচ্ছে না।

  • ফ্যাসিস্ট আমলে বারবার শুনতাম খেলা হবে, সেই খেলা আর দেখতে চাই না

    ফ্যাসিস্ট আমলে বারবার শুনতাম খেলা হবে, সেই খেলা আর দেখতে চাই না

    জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, আমরা ফ্যাসিস্ট আমলে একটা কথা বারবার শুনতাম– খেলা হবে। সেই খেলা আর দেখতে চাই না।

    শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।

    জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের ওপর আওয়ামী লীগ সরকার জুলুম করেছে, মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ‘ক্যাঙারু কোর্টে’ তাকে সাজা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ডা. শফিকুর রহমান।

    তিনি বলেন, আজ পটপরিবর্তনের সপ্তম মাসে আমরা পড়ে গেছি, এখন পর্যন্ত কেন তাকে হাজতে থাকতে হবে? বঙ্গভবনে ৫ তারিখে সুনির্দিষ্টভাবে দুই-একজনের কথা বলেছিলাম আমরা এবং নির্বিশেষে সমস্ত মজলুমদেরকে মুক্তি দেওয়ার কথা বলেছিলাম। হ্যাঁ, ওই সময় যাদেরকে বন্দি করা হয়েছিল তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এর চাইতেও বেশি জুলুম যাদের ওপর করা হয়েছে, তাদের একজনকে শুধু কেন জেলের ভেতরে থাকতে হবে?

    ‘মনের এই কষ্ট থেকে আমি বলেছি আমার এখন আর বাইরে থাকার কোনো সার্থকতা নেই। আমি নিজেও এখন এর প্রতিবাদে জেলে যেতে চাই। আমি স্বেচ্ছায় যাব, সরকার যেন আমাকে জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।’

    ডা. শফিকুর রহমান বলেন, লাখো কর্মী আমার সঙ্গে জেলে যাওয়ার কথা বলেছেন। আমি তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কিন্তু আমি বলতে চাই, লাখো লাগবে না। আমি একাই যাব। কারণ এই জমিনকে ঠিক করার জন্য আমার সহকর্মীদের বাইরে থাকতে হবে। সবাই ভেতরে গেলে এই জমিন থেকে জঞ্জাল পরিষ্কার করবে কে? আমার সহকর্মীরা থাকুক, জঞ্জাল পরিষ্কার করুক। আর আমি মজলুমের প্রতীক হিসেবে প্রতিবাদ হিসেবে জেলে চলে যাই।

    তিনি বলেন, ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহল থেকে আমাকে অনুরোধ করা হয়েছে যে অনেক ধৈর্য ধরেছেন আর একটু ধৈর্য ধরুন। আমরা রাষ্ট্রে কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চাই না। কিন্তু আমাদের সঙ্গে কেউ যদি খেলেন তাহলে আমরা কারো দাবার গুটি হবো না। কেউ আমাদের সঙ্গে খেলবেন, এটা আমরা পছন্দ করি না।

    জামায়াত আমির বলেন, শুধু আমাদের সঙ্গে না, এ দেশের একজন নাগরিকের সঙ্গেও যেন কেউ খেলাধুলা না করে। আমরা ফ্যাসিস্ট আমলে একটা কথা বারবার শুনতাম– খেলা হবে। সেই খেলা আর দেখতে চাই না। মানুষের ভাগ্য নিয়ে যারা খেলা করে এরা একটা দেশের দায়িত্বশীল নাগরিক হতে পারে না।

    জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকিরের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগরীর সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগরীর নায়েবে আমির ড. হেলাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মো. দেলাওয়ার হোসেন, মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।

    অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও মহানগরীর সহকারী সেক্রেটারি মো. কামাল হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান, শামসুর রহমান প্রমুখ।

  • এক নেতাকে অতিথি করায় মাহফিল বন্ধ করলেন বিএনপির আরেক নেতা

    এক নেতাকে অতিথি করায় মাহফিল বন্ধ করলেন বিএনপির আরেক নেতা

    কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের খোশারপাড় নূরানী ও হাফেজিয়া মাদরাসায়ি আজ শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) তাফসীরুল কুরআন মাহফিল হওয়ার কথা থাকলেও এদিন সকালে মাহফিল বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ।

    কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ও নাঙ্গলকোট উপজেলা আহ্বায়ক আলহাজ্ব নজির আহমেদ ভূঁইয়াকে প্রধান অতিথি করায় সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়া গ্রুপের নেতা গাজী জাফর, গাজী জয়নাল আবেদীন, গাজী নজির ও ফয়েজ আহমেদের নেতৃত্বে মাহফিলে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

    তাফসির মাহফিলে বাধা প্রদানকারী আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার নেতাকর্মীরা আয়োজকদের জানান, নজির আহমেদ ভূঁইয়া না আসলে মাহফিল করা যাবে। আর আয়োজকগণ জানান, প্রধান অতিথিকে বাদ দিলে তার অ-সম্মান হবে এবং তিনি আসলে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হতে পারে।

    এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় অনেকে মাহফিল বন্ধের তীব্র নিন্দা জানিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন।

    এ ব্যাপারে খোশারপাড় নূরানী ও হাফেজিয়া মাদরাসা সেক্রেটারি মাস্টার আব্দুল মতিন ভূঁইয়া মিলন, প্রধান পৃষ্ঠপোষক আব্দুল্লাহ আল নয়ন, ক্যাশিয়ার বিল্লাল হোসেন মুকুল ও সমাজ সেবক রবিউল হক ভূঁইয়া রুবেল বলেন, নজির আহমেদ ভূঁইয়াকে প্রধান অতিথি করায় সাবেক এমপি আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার কর্মী গাজী জাফর, গাজী জয়নাল আবেদীন, গাজী নজির ও ফয়েজ আহম্মেদ তাফসির মাহফিলে সমস্যা হবে জানিয়ে বাধা দেন।

    এতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকায় আমরা গ্রামবাসীর সাথে আলোচনা করে মাহফিল বন্ধ ঘোষণা করি।
    অভিযুক্ত গাজী জাফর বলেন, আমি আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার রাজনীতি করি। আমরা মাহফিলে বাধা প্রদান করিনি, আমরা বলেছি যেহেতু আমার নেতৃত্বে গ্রামে একটি বিএনপির অফিস আছে তাই মাহফিলে সমস্যা হলে আমরা দায়ী নই।

    আরেক অভিযুক্ত গাজী জয়নাল আবেদীন বলেন, নজির আহমেদ ভূঁইয়াকে অতিথি করা বেমানান।

    কারণ তিনি হচ্ছেন উদিয়মান, আর গফুর ভূঁইয়া সুপরিচিত। সেন্টার থেকে আমাদের কাছে প্রশ্ন আসছে গফুর ভূঁইয়া থাকতে ওই এলাকায় কিভাবে নজির আহমেদ ভূঁইয়া প্রধান অতিথি হন?

    নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল আমিন সরকার বলেন, মাহফিল বন্ধের বিষয়টি আপনাদের মাধ্যমে জেনেছি, খবর নিয়ে দেখবো।