Category: bangla

  • ইরানে মার্কিন হামলা: কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া

    ইরানে মার্কিন হামলা: কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল উত্তর কোরিয়া

    ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী। পশ্চিমা বিশ্ব ইসরায়েলের এই কর্মকাণ্ডকে সমর্থন দেয় এবং উৎসাহিত করে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা আল-জাজিরাকে বলেছেন, উত্তর কোরিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের আঞ্চলিক অখণ্ডতা ও নিরাপত্তা স্বার্থকে চরমভাবে পদদলিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সংঘাতপূর্ণ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সর্বসম্মত নিন্দা ও প্রত্যাখ্যানের জোরালো আওয়াজ তোলার আহ্বান জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া।

    উল্লেখ্য, ইরান ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের উষ্ণ সম্পর্ক। সামরিক প্রযুক্তি উন্নয়নে তাদের মধ্যে সহযোগিতা রয়েছে বলেও সন্দেহ করা হয়। এই দুই দেশই পশ্চিমা বিশ্বের নিষেধাজ্ঞার শিকার এবং নিজেদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বাড়াতে পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল। উত্তর কোরিয়ার এই কড়া প্রতিক্রিয়া মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংঘাতকে ঘিরে আন্তর্জাতিক ভূ-রাজনৈতিক মেরুকরণকে আরও স্পষ্ট করে তুলছে।

  • বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক, জেনে নিন শর্তগুলো

    বিয়ের জন্য ঋণ দিচ্ছে ব্যাংক, জেনে নিন শর্তগুলো

    যারা বিয়ের কথা ভাবছেন? কিন্তু হাতে টাকাপয়সা না থাকার কারণে হতাশার মধ্য আছেন। তাদের জন্য ‘বিবাহ ঋণ’ এখন অনেক ব্যাংকে সহজলভ্য।মানুষের প্রয়োজন বিবেচনায় ভোক্তাঋণের আওতায় বিয়ে করার জন্যও কিছু ব্যাংকের রয়েছে আকর্ষণীয় প্যাকেজ।

    মূল পয়েন্টগুলো নিচে তুলে ধরা হল:

    ঋণের পরিমাণ ও শর্ত:
    ঋণের পরিমাণ: ২৫ হাজার থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত
    পরিশোধের সময়: সর্বোচ্চ ৫ বছর
    মাসিক কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য
    জামানত সাধারণত প্রয়োজন হয় না

    যারা ঋণ পাবেন:
    চাকরিজীবী (স্থায়ী চাকরি, ভালো আয় হলে অগ্রাধিকার)
    বয়স, চাকরির অভিজ্ঞতা ও আর্থিক লেনদেন ইতিহাস বিবেচ্য
    অন্য পেশাজীবী (যেমন: চিকিৎসক, শিক্ষক) এরাও আবেদন করতে পারবেন

    সুদের হার ও কিস্তি:
    সুদের হার নির্ভর করে ব্যাংক ও কিস্তির মেয়াদের ওপর
    মেয়াদ যত বেশি, সুদের পরিমাণও তত বাড়ে

    যেসব ব্যাংক বিবাহ ঋণ দিচ্ছে:
    উত্তরা ব্যাংক
    এনসিসি ব্যাংক
    সীমান্ত ব্যাংক
    ইউসিবি (United Commercial Bank)
    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক
    অধিকাংশ ব্যাংকেই ব্যক্তিগত ঋণ অপশনে বিয়ের খরচ চালানো যায়

    অফার: বিয়ের জন্য বিভিন্ন ব্যাংক নানা ধরনের ঋণের অফার দেয়। সেখান থেকে কিছু ব্যাংকের বিবাহ ঋণের অফার দেখানো হলো। বিয়ের জন্য সর্বোচ্চ ঋণ পাওয়া যায় এনসিসি ব্যাংক থেকে। ব্যক্তিগত ঋণের আওতায় বিবাহ ঋণ দেয় এনসিসি ব্যাংক। এই ঋণের সীমা ১ লাখ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত। চাকরিজীবী, জমির মালিক, ব্যবসায়ীরা এই ঋণ পাবেন। ১ থেকে ৫ বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হয়। চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে মাসে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা আয় হতে হবে। বাকিদের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা।

    বেসরকারি ব্যাংক উত্তরা ব্যাংক থেকে সর্বনিম্ন ২৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত বিয়ের জন্য ঋণ পাওয়া যায়। এক থেকে তিন বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হবে।

    মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক থেকে বিয়ের জন্য ২ লাখ টাকা থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়। তবে এই ঋণ ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধার আওতায় নিতে হবে। ২১ থেকে ৬৫ বছর বয়সী চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীরা এই ঋণ পাবেন।একইভাবে ইউসিবি বিয়ের জন্য ঋণ দেয়। এই ব্যাংক থেকে ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়। ৫ বছরের মধ্যে এই ঋণ পরিশোধ করতে হয়। চাকরিজীবী, চিকিৎসক, ব্যবসায়ী, জমির মালিকসহ নানা পেশার লোকজন এই ঋণ পেতে পারেন।

    বিজিবি সদস্যদের জন্য বিয়ে ঋণ রয়েছে সীমান্ত ব্যাংকে। শুধু বিজিবির কর্মরত সদস্যরাই ঋণ সুবিধা নিতে পারবেন। ঋণটি মূলত সংশ্লিষ্ট সদস্যের নিজের বিয়ের জন্য প্রযোজ্য হলেও সন্তানের বিয়ের ক্ষেত্রেও এই ঋণ নেওয়া যাবে। সাধারণ সদস্যদের জন্য এই ঋণের সীমা ৫০ হাজার থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নির্ধারণ করা আছে। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ সর্বনিম্ন ১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে। এই ঋণ পেতে হলে আবেদনকারীকে বিজিবির স্থায়ী সদস্য হতে হবে এবং ন্যূনতম ৬ বছর সক্রিয় চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বয়স হতে হবে ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। তবে সন্তানের বিয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫৬ বছর পর্যন্ত এই ঋণ নেওয়া যাবে।

    আবেদন করতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট সাইজ ছবি, চাকরির প্রমাণপত্র (যেমন আইডি কার্ড, নিয়োগপত্র), সর্বশেষ ৩ থেকে ৬ মাসের পে-স্লিপ, ব্যাংক হিসাবের বিবরণী, কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) সনদ এবং কিছু ক্ষেত্রে অনাপত্তি সনদ (এনওসি) প্রয়োজন হয়। বিস্তারিত জানতে সরাসরি ব্যাংকে যোগাযোগ করাই সবচেয়ে ভালো।

  • ব্যাংক নয়, এই ৫ জায়গায় টাকা রাখুন!

    ব্যাংক নয়, এই ৫ জায়গায় টাকা রাখুন!

    আপনি কি সব সময়ই ব্যাংকে টাকা জমিয়ে রাখেন? তবে সাবধান! কেবল টাকা জমালেই হবে না, তা সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ করতে না পারলে ভবিষ্যতে আর্থিক সংকটে পড়তে পারেন। ধনী মানুষরা ঠিক কীভাবে টাকাকে নিরাপদে রাখে এবং বাড়ায়—তা নিয়ে বিশ্ববিখ্যাত লেখক রবার্ট কিওসাকি বলেছেন, “আপনি কত টাকা ইনকাম করলেন তা নয়, বরং আপনি কতটা ধরে রাখতে পারলেন সেটাই বড় বিষয়।”

    এমন অনেকেই আছেন যারা অনেক ইনকাম করেও মাস শেষে খালি হাতে থাকেন। আবার কেউ কেউ অল্প উপার্জন করেও ধীরে ধীরে আর্থিকভাবে শক্তিশালী হন। তাদের এই শক্তির পেছনে থাকে স্মার্ট অ্যাসেট নির্মাণ ও বিনিয়োগের বুদ্ধিমত্তা। চলুন জেনে নেই এমন ৫টি জায়গার কথা, যেখানে আপনি ব্যাংকের বদলে টাকা রাখতে পারেন এবং ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ করতে পারেন—

    ১. ইমারজেন্সি ফান্ড:

    জরুরি সময়ের জন্য প্রস্তুত থাকাই একজন অর্থ সচেতন মানুষের প্রথম ধাপ। হঠাৎ দুর্ঘটনা, অসুস্থতা বা চাকরি হারিয়ে ফেলার মতো পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে বাঁচবেন? এজন্যই একাধিক মাসের খরচের সমপরিমাণ একটি ‘ইমারজেন্সি ফান্ড’ গঠন করুন। এটা কোনো আয় না করলেও আপনাকে ধার থেকে বাঁচাবে ও মানসিক চাপ কমাবে।

    ২. স্বর্ণ (Gold):

    ইনফ্লেশন বা ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে গেলেও স্বর্ণের মূল্য বরং বেড়ে যায়। এটি এমন একটি অ্যাসেট, যা সহজে নগদ করা যায় এবং মূল্য হারায় না বরং বাড়ে। ধনীরা অর্থনৈতিক মন্দায় স্বর্ণ কিনেই নিজেদের নিরাপদ রাখে। আপনি চাইলে ছোট ছোট অংশে স্বর্ণে বিনিয়োগ করতে পারেন।

    ৩. বাড়ি বা জমি:

    প্রপার্টি সবসময়ই নিরাপদ এবং দীর্ঘমেয়াদি একটি অ্যাসেট। আপনি জমি বা বাড়ি কিনে ভাড়া দিতে পারেন—যা থেকে নিয়মিত প্যাসিভ ইনকাম হবে। সেইসঙ্গে সম্পত্তির মূল্যও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, বড় বাড়ি কিনে তার কিছু অংশ ভাড়া দেওয়া একটি চমৎকার অর্থনৈতিক কৌশল।

    ৪. নিজস্ব ব্যবসা:

    চাকরির নিরাপত্তা দিন দিন কমে যাচ্ছে, এমনকি অনেক কাজ এখন এআই ও রোবট দ্বারা অটোমেটেড হচ্ছে। তাই নিজের একটি ছোট ব্যবসা শুরু করাই ভবিষ্যতের জন্য ভালো সিদ্ধান্ত। ছোট আকারে শুরু করে ধীরে ধীরে বাড়ানো যায় এবং এটি আয় ও স্বাধীনতার দ্বার খুলে দেয়।

    ৫. স্কিল ও জ্ঞান:

    সবচেয়ে বড় অ্যাসেট হচ্ছে আপনার নিজের দক্ষতা। এটি কেউ চুরি করতে পারে না, এবং এটা আজীবন আপনার সঙ্গে থাকে। ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন স্কিল—যেমন ডিজাইন, কোডিং, মার্কেটিং বা ভিডিও এডিটিং—আপনাকে প্রচুর আয় করতে সাহায্য করতে পারে।

  • হঠাৎ আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা

    হঠাৎ আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা

    এবার আরেক দেশ থেকে ইসরায়েলে হামলা চালানো হয়েছে। কয়েক ঘণ্টা আগেই এ হামলা চালানো হয়েছে।

    সোমবার (২৩ জুন) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    ইরানের আধা সরকারি বার্তাসংস্থা ফারস নিউজ এজেন্সির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। এ সময় দেশটির আকাশে সাইরেন বেজেছে। তবে এ হামলা ইরান থেকে চালানো হয়নি। ইয়েমেন এ হামলা চালিয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ যুদ্ধের জন্য মিশরের সশস্ত্র বাহিনী প্রস্তুত!
    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশন ট্রু প্রমিজের অধীনে ২১তম হামলা এখনো চালানো হয়নি। এর আগে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, ইরান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হয়েছে। তবে এ হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কিছু জানা যায়নি।

    উল্লেখ্য, ১৩ জুন ইরানের হামলা চালায় ইসরায়েল। দেশটির এ হামলায় পরমাণু, সামরিক ও আবাসিক এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এতে ৪০০-এর বেশি ইরানি নাগরিক নিহত হন। নিহতদের মধ্যে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা, পরমাণু বিজ্ঞানী ও সাধারণ মানুষ রয়েছেন।

    ইরান ওই হামলার পরপরই পাল্টা প্রতিক্রিয়া শুরু করে। ২২ জুন পর্যন্ত ‘অপারেশন ট্রু প্রমিস III’ এর আওতায় ইরান ইসরায়েলে মোট ২০ দফায় পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে।

  • প্রত্যেক দিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    প্রত্যেক দিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    ভোরে সহবাস(Intercourse) করলে যে উপকার পাওয়া যায়। সহবাসের সঠিক সময় নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। সময় নিয়ে একেকজনের যুক্তি একেক রকম। কিন্তু ভোরে সহবাসের ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা(Immunity) বৃদ্ধি ছাড়াও অনেক উপকার পাওয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।সকালে সহবাস
    প্রত্যেকদিন সকালে সহবাস করলেই মিলবে যেসব কঠিন রোগের সমাধান

    এক সমীক্ষার পর তারা জানান, রাত বা অন্য সময়ের চেয়ে ভোরে মিলনের ফলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। এরই সঙ্গে সঙ্গে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও অনেক বেড়ে যায়।এ সময় নারী এবং পুরুষ উভয়েরই যৌন(Sexual) হরমোনগুলির মাত্রা থাকে তুঙ্গে। তবে এ সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হয়। তাই ঘুমাতে যাওয়ার সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হওয়া খুবই জরুরি।

    ভোরবেলা মিলন শরীরে অ্যান্টিবডি গঠন করতে সাহায্য করে, শরীরের রক্ত সঞ্চালন(Blood circulation) সঠিক থাকে। এছাড়া সকালের মিলনের ফলে আর্থ্রাইটিস ও মাইগ্রেনের মত রোগ কম হয়।

    ডা: সাইদুল হাসান: খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা। সকালে ঘুম থেকে উঠে, খালি পেটে শারীরিক মিলনের ফলে নানারকম শারীরিক উন্নতি হওয়া সম্ভব। হার্ট অ্যাটাক(Heart attack), রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ আরো বিভিন্ন উপকারিতা পাওয়া যায়।

    খালি পেটে সকালে শারীরিক মিলনের উপকারিতা

    * নিয়মিত ভোরবেলা খালি পেটে যৌন মিলনে লিপ্ত হলে কমে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা।

    * নিয়মিত ভোরবেলা যৌন মিলনে লিপ্ত হলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

    * যৌন মিলনের ফলে ক্যালরি বার্ন হয়, কিছুটা এক্সারসাইজেরও কাজ করে এটি৷ ফলে সকাল সকাল যৌন মিলনে হলে মেদ(Fat) ঝরে৷ শরীর ফিট থাকে।

  • তৃতীয় সন্তান হলে ১২ লাখ টাকা বোনাস, সঙ্গে মিলবে এক বছরের বেতনসহ ছুটি

    তৃতীয় সন্তান হলে ১২ লাখ টাকা বোনাস, সঙ্গে মিলবে এক বছরের বেতনসহ ছুটি

    জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ সময় ধরে ‘সিঙ্গল চাইল্ড’ বা এক সন্তান নীতি মেনে চলেছে চীন। এর ফলে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ এই দেশটিতে তরুণদের তুলনায় বয়স্ক মানুষের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে। ফলে কর্মঠ লোক পাওয়া যাচ্ছে না।

    তবে কর্মী সংকট কাটাতে এখন নাগরিকদের বেশি সন্তান নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে চীনা সরকার। এই পরিস্থিতিতে কর্মীদের জন্য লোভনীয় অফার দিয়েছে চীনের একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। ওই সংস্থা ঘোষণা করেছে, তিনটি সন্তানের জন্ম দিলে কর্মীদের বেতনসহ এক বছর ছুটি দেওয়া হবে। সঙ্গে আর্থিক বোনাস দেওয়া হবে ১২ লাখ টাকা।

    সম্প্রতি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে হংকংয়ের সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট। মূলত জন্মহার বাড়াতে সরকারিভাবে উৎসাহ দেখানোর পর এগিয়ে আসছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও।

    আরেক চীনা সংবাদমাধ্যম বিজনেস ডেইলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সন্তানের মা-বাবা হলে চীনে বেতনসহ ছুটি, কর ছাড় ও আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। শিশুকে লালন-পালনের জন্যও নানা রকম উৎসাহ ভাতা দিচ্ছে চীনা সরকার। সরকারের পাশাপাশি কর্মীদের উৎসাহ যোগাতে লোভনীয় অফার নিয়ে এগিয়ে আসছে দেশটির বেসরকারি সংস্থাগুলোও। সরকারের মতোই সমানতালে তারাও কর্মীদের উৎসাহ দিচ্ছে।

    সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দা বেই নং টেকনোলজি গ্রুপ নামে চীনের রাজধানী বেইজিংভিত্তিক একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান কর্মীদের সন্তান জন্মদানে উৎসাহিত করতে সম্প্রতি একটি লোভনীয় অফার ঘোষণা করেছে।

    সংস্থাটির ঘোষণা অনুযায়ী, তাদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মীরা তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিলে ৯০ হাজার ইউয়ান (১৪ হাজার ১২৪ মার্কিন ডলার) বোনাস দেওয়া হবে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১২ লাখ টাকারও বেশি। এছাড়া সন্তান জন্মের পর নারী কর্মীদের বেতনসহ একবছর ছুটি এবং বাবা হওয়া পুরুষ কর্মীদের ৯ মাসের ছুটি দেওয়ার কথা জানানো হয়।

    শুধু তাই নয়, প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের ক্ষেত্রেও বোনাস দিচ্ছে দা বেই নং টেকনোলজি গ্রুপ। প্রথম শিশুর জন্য দেওয়া হচ্ছে ৩০ হাজার ইউয়ান। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৪ লাখার টাকার বেশি। এছাড়া দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম দিলে ৬০ হাজার ইউয়ান বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ লাখ টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি।

    এদিকে চীনের একটি স্থানীয় প্রশাসনও সন্তান জন্মদানে উৎসাহ দিতে পুরস্কার ঘোষণা করেছে। পাঞ্জিহুয়া শহরের প্রশাসন জানিয়েছে, দু’টি বা তিনটি সন্তান জন্ম দিলে প্রতি মাসে ৫০০ ইউয়ান বা সাড়ে ৬ হাজার টাকা দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি ৯৮ দিনের বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটিও মঞ্জুর করেছে চীনের কেন্দ্রীয় সরকার।

  • ইসরায়েলের ওপর হামলার বিষয়ে নতুন বার্তা আইআরজিসি প্রধানের

    ইসরায়েলের ওপর হামলার বিষয়ে নতুন বার্তা আইআরজিসি প্রধানের

    ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) জানিয়েছে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাদের প্রতিশোধমূলক সামরিক অভিযান এখনও নিরবচ্ছিন্নভাবে চলছে এবং এটি আপাতত বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই।

    রোববার (২২ জুন) তেহরানে আইআরজিসির ঊর্ধ্বতন কমান্ডারদের সঙ্গে এক বৈঠকে আইআরজিসি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ পাকপুর এই কথা জানান।

    জেনারেল পাকপুর বলেন,“আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে আছি। আইআরজিসির এরোস্পেস ইউনিটসমূহ ইসরায়েলি শাসনের বিরুদ্ধে নিরবচ্ছিন্নভাবে অপারেশন চালিয়ে যাচ্ছে। এই হামলা ইহুদিবাদীদের মধ্যে গভীর অস্থিরতা তৈরি করেছে।”

    তিনি আরও বলেন, ইসরায়েলি আগ্রাসনের পর ইরানি জনগণের মধ্যে অভূতপূর্ব সংহতি ও জাতীয় চেতনার উত্থান ঘটেছে, যা এই প্রতিরোধকে আরও জোরদার করেছে।

    এর আগে ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এক বিবৃতিতে বলেছেন, “আমাদের জনগণ তাদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য দাঁড়িয়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের আগ্রাসনের জবাব রাজনৈতিক ও প্রতিরক্ষা-উভয় স্তরেই দেওয়া হবে।”

    মার্কিন হামলা পর বিভিন্ন দেশ যা বলেছে, চীন ও রাশিয়া এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে উল্লেখ করেছে। যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স এখনো সরাসরি অবস্থান না নিলেও সংযম ও সংলাপের আহ্বান জানিয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার ও পাকিস্তান শান্তিপূর্ণ সমাধানের উপর জোর দিয়েছে।

    সূত্র: মেহের নিউজ

  • পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলার আগে যেভাবে ইউরেনিয়াম সরিয়ে নেয় ইরান

    পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলার আগে যেভাবে ইউরেনিয়াম সরিয়ে নেয় ইরান

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বাধুনিক যুদ্ধবিমান বি-২ স্পিরিট স্টিলথ বোম্বারের হামলার ঠিক আগে ইরানের অন্যতম সুরক্ষিত গোপন পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো ফুয়েল এনরিচমেন্ট সাইটে ব্যতিক্রমধর্মী কর্মকাণ্ড ধরা পড়েছে স্যাটেলাইট চিত্রে। এতে প্রশ্ন উঠেছে—তেহরান কি আগেই জানতে পেরেছিল হামলার পরিকল্পনার কথা?

    যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক উপগ্রহ চিত্র সংস্থা ম্যাক্সার গত ১৯ ও ২০ জুন উচ্চমানের স্যাটেলাইট ছবি তুলেছে, যেখানে ফোরদো এলাকার প্রবেশপথ ও টানেল সংলগ্ন এলাকায় অস্বাভাবিক যানবাহন চলাচলের প্রমাণ পাওয়া গেছে। স্যাটেলাইট চিত্রে দেখা গেছে, অন্তত ১৬টি মালবাহী ট্রাক ফোরদোর অ্যাক্সেস রোড বরাবর সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করছে, যেগুলো সরাসরি টানেলের প্রবেশপথের দিকে যাচ্ছে।

    কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশিরভাগ ট্রাক প্রবেশপথ থেকে প্রায় ১ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে সরিয়ে নেওয়া হয়, যা ইঙ্গিত দেয় কোনো ধরনের স্থানান্তর বা রক্ষণমূলক প্রস্তুতি চলছিল। ছবিতে বুলডোজার, ট্রাক এবং অতিরিক্ত যানবাহনও দেখা গেছে, যা প্রতিরক্ষা বা সরবরাহ অপসারণসংক্রান্ত সক্রিয়তার ইঙ্গিত দেয়।

    বিশ্লেষকদের মতে, এই তৎপরতা যুক্তরাষ্ট্রের হামলার কদিন আগেই দেখা গেছে, যা বোঝায় তেহরান হয়তো উপগ্রহ নজরদারি ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা চালিয়েছিল। অন্য এক ব্যাখ্যায় বলা হচ্ছে, ইরান হয়তো হামলার পূর্বাভাস আগেই পেয়েছিল এবং সে অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি ও উপকরণ নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়।

    উল্লেখ্য, ইরানের তিনটি পরমাণু কেন্দ্র লক্ষ্য করে রোববার রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিকমাধ্যম ট্রুথে লিখেছেন, আমরা ইরানে পারমাণবিক কেন্দ্রতে সফলভাবে হামলা সম্পন্ন করেছি। যারমধ্যে রয়েছে ফর্দো, নাতানজ এবং ইসফাহান। সব বিমান এখন ইরানি আকাশসীমার বাইরে রয়েছে।

    ট্রাম্প আরও লিখিছেন, মাটির ২৬২ ফুট গভীরে থাকা ফর্দো পরমাণু কেন্দ্রে ভারি বোমা ফেলেছেন তারা। হামলা চালানো বিমানগুলো এখন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে এসেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই তিনটি পরমাণু কেন্দ্রের পারমাণবিক উপকরণ সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে ইরান।

    দেশটির রাষ্ট্রীয় টিভির উপ-রাজনৈতিক পরিচালক হাসান আবেদিনি বলেন, আগেই আমরা তিনটি পরমাণু কেন্দ্র আগেই খালি করে ফেলেছিলাম। যদি ট্রাম্পের কথা সত্যি হয়ও আমরা বড় ধরনের কোনো ক্ষতির মুখে পড়িনি। কারণ পারমাণবিক উপকরণ আগেই সরিয়ে ফেলা হয়েছিল।

    সূত্র : আল জাজিরা, নিউজ উইক, সিএনবিসি

  • হন্যে হয়ে ইরানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র

    হন্যে হয়ে ইরানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র

    ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলার পর পরই দেশটির সঙ্গে পুনরায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও আলোচনার পরিবেশ তৈরিতে প্রকাশ্য ও গোপন দুই মাধ্যমেই বার্তা পাঠাচ্ছে ওয়াশিংটন। এমন তথ্য দিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। খবর সিএনএনের।

    রোববার (২২ জুন) পেন্টাগনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে হেগসেথ বলেন, আমি শুধু এটুকুই নিশ্চিত করতে পারি, প্রকাশ্য ও ব্যক্তিগত- উভয় মাধ্যমেই একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে ইরানকে বার্তা পাঠানো হচ্ছে, যাতে তারা আলোচনার টেবিলে আসার সর্বোচ্চ সুযোগ পায়।

    তিনি আরও বলেন, তারা (ইরানি কর্তৃপক্ষ) স্পষ্টভাবে জানে, যুক্তরাষ্ট্র কী চাইছে এবং শান্তির জন্য কী ধরনের পদক্ষেপ তাদের নেওয়া উচিত। আমরা আশাবাদী, তারা এই সুযোগ কাজে লাগাবে।

    সিএনএন জানায়, যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে পাঁচ দফা পারমাণবিক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এই আলোচনায় নেতৃত্ব দেন মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ। তবে গত সপ্তাহে ইসরায়েলের নজিরবিহীন হামলার পর, ২২ জুন নির্ধারিত ষষ্ঠ দফার বৈঠক বাতিল করা হয়।

    এই অচলাবস্থা তৈরি হওয়ার পরই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলার সিদ্ধান্ত নেন বলে জানায় সিএনএন।

    বিশ্লেষকদের মতে, যুক্তরাষ্ট্র এখন ‘সংলাপ ও চাপের যুগপৎ কৌশল’ গ্রহণ করেছে। অর্থাৎ, একদিকে তারা ইরানকে কূটনীতির পথে টানার চেষ্টা করছে, অন্যদিকে সামরিক চাপ সৃষ্টি করে আলোচনায় সুবিধাজনক অবস্থানে যেতে চাইছে।

    ইরানের পক্ষ থেকে এখনো প্রকাশ্যে মার্কিন আহ্বানে সরাসরি সাড়া মেলেনি। তবে দেশটির ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সূত্রগুলো ইঙ্গিত দিয়েছে, শর্তহীন আলোচনা নয়, বরং আস্থার পরিবেশ তৈরিই এখন মুখ্য।

    তারা মনে করছে, কূটনৈতিক আলোচনায় ফেরার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে বিশ্বাসযোগ্য অবস্থান দেখাতে হবে এবং অতীতের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের ব্যাখ্যা দিতে হবে।

  • ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালালো রাশিয়া!

    ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালালো রাশিয়া!

    ইউক্রেনের সামরিক বিমানঘাঁটি ও জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। হামলার ঠিক পরেই, রুশ সেনারা যে অঞ্চলে পা রাখেন সেটাই মস্কোর অধীনস্থ হয়ে যায় বলে হুঁশিয়ারি দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

    বিভিন্ন সাময়িক যুদ্ধবিরতির শর্তে রাশিয়া-ইউক্রেন দু’দেশই একে অপরের জ্বালানি খাতে হামলা না করার বিষয়ে সমঝোতায় আসে। তবে এসবের কোনোকিছুর তোয়াক্কা না করেই শনিবার (২১ জুন) ইউক্রেনের সামরিক স্থাপনা ও জ্বালানি কেন্দ্রে রাতভর হামলা চালিয়েছে রাশিয়া।

    রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিমান, স্থল ও নৌ-ভিত্তিক উচ্চ প্রযুক্তির নির্ভুল অস্ত্র এবং আত্মঘাতী ড্রোন ব্যবহার করে ইউক্রেনের সামরিক বিমানঘাঁটি এবং একটি জ্বালানি অবকাঠামো ধ্বংস করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় দাবি করে, দনবাসে ইউক্রেনীয় বাহিনীকে জ্বালানি সরবরাহে ব্যবহৃত একটি কেন্দ্র ছিল হামলার অন্যতম লক্ষ্য।

    ইউক্রেন জানায়, একরাতে প্রায় ২৮০টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে রাশিয়া, যার মধ্যে ২৬০টি ভূপাতিত করা হয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রে আঘাত হানার পাশাপাশি, আবাসিক ভবন ও যানবাহনও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    এই হামলার মধ্যেই একাধিক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সেন্ট পিটার্সবার্গ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে তিনি দৃঢ়কন্ঠে জানান, রুশ সেনাদের পা যেখানে পড়ে, সেটাই রাশিয়ার অংশ। তিনি আরও বলেন, রুশ ও ইউক্রেনীয়রা একই জাতি। এই দৃষ্টিকোণ থেকে, গোটা ইউক্রেনেই রাশিয়ার অধিকার আছে বলে দাবি করেন তিনি।

    সুমি শহর দখলের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেননি, যদিও সরাসরি পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করেছেন পুতিন।

    জবাবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রাশিয়া যুদ্ধক্ষেত্রে নিহত রুশ সেনাদের মরদেহ ইউক্রেনীয় বলে পরিচয় দিচ্ছে। তিনি জানান, সম্প্রতি ফেরত পাওয়া কিছু মরদেহে রুশ পাসপোর্টও ছিল। জেলেনস্কির অভিযোগ, পুতিন নিহতদের প্রকৃত সংখ্যা গোপন করছেন।