Category: bangla

  • গরুর হাটে পকেট মারতে গিয়ে গণপিটুনি খেলেন ইউপি সদস্য

    গরুর হাটে পকেট মারতে গিয়ে গণপিটুনি খেলেন ইউপি সদস্য

    সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে কোরবান আলী নামের এক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যকে পকেট মারার অভিযোগে পিটিয়েছে জনতা। বুধবার (৪ জুন) সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার বড়হর গরুর হাটে এ ঘটনা ঘটে।

    অভিযুক্ত পকেটমার উপজেলার ঝাঐল ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কোরবান আলী।

    প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, হাটে ভিড়ের মধ্যে এক ব্যক্তির পকেট কাটার সময় কোরবান আলীকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন স্থানীয়রা। এরপর উত্তেজিত জনতা তাকে পেটায়। আত্মরক্ষার জন্য তিনি পানিতে লাফ দিয়ে পালানোর চেষ্টা করলেও প্রায় ১০ মিনিট পর তাঁকে ধরে ফেলে জনতা।

    আরও পড়ুনঃ ট্রেনে ঝুলানো সেই মতিউরের রক্তমাখা প্যান্ট হাতে কাঁদছে মেয়ে
    ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ইতিমধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।

    পুলিশের একটি সূত্র জানায়, কোরবান আলীর বিরুদ্ধে চুরি, ডাকাতি, মাদক ও অস্ত্র আইনে প্রায় ২৫টি মামলা রয়েছে। তিনি একাধিকবার গ্রেপ্তারও হয়েছেন বলে জানা যায়।

    উল্লাপাড়ার বড়হর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘চোরের বিষয়টি শুনেছি, তবে হাটের ভিড়ের কারণে চোর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারিনি।’

    বড়হর হাটের ইজারাদার মোবারক হোসেন মুঠোফোনে বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। হাটে সেনাবাহিনী ছিল, তাদের সাথেই ছিলাম।’

    আরও পড়ুনঃ ছাত্রলীগ নেতাকে গাছে বেঁধে পিটুনি, পরে কুপিয়ে জখম
    এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার ইউপি সদস্য কোরবান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বড়হর হাটের বাইরে জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে তারা আমাকে মারধর করে। ফেসবুকে যা দেখেছেন, এসব মিথ্যা জিনিস। কেউ লিখলে বা বললে তো ঠেকানো যাবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার সব মামলা শেষ, এখন ৫টা মামলা আছে।’

    কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনামিকা নজরুল বলেন, ‘ইউপি সদস্যের কাছে এটা অবশ্যই আশা করা যায় না। এর আগেও তিনি গ্রেপ্তার ছিলেন। এটা অবশ্যই ভালো না।

  • ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

    ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

    ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় বর্বরতা চালানোয় দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে ফ্রান্স। দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) বলেছেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে কিনা তারা তা আগামী কয়েকদিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন।

    এ মাসের মাঝামাঝিতে জাতিসংঘে সৌদি আরবের সঙ্গে ফিলিস্তিন নিয়ে একটি যৌথ সম্মেলনের আয়োজন করবে ফ্রান্স। সেখানে ফিলিস্তিনকে ফ্রান্স স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    আজ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে একটি যৌথ সংবাদ সম্মেলনে আসেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা। সেখানে সাংবাদিকদের ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘গাজায় উগ্রপন্থী ইসরায়েলি সরকার পূর্বপরিকল্পিত গণহত্যা’ চালাচ্ছে।

    এদিকে ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি না দিতে ফ্রান্স ও যুক্তরাজ্যকে গোপনে সতর্কতা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে মার্কিনিদের এ সতর্কতায় ফ্রান্স কর্ণপাত করবে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।

  • কোরবানির ঈদে কারাবন্দিদের জন্য বিশেষ আয়োজন

    কোরবানির ঈদে কারাবন্দিদের জন্য বিশেষ আয়োজন

    ঢাকা বিভাগের কারা উপমহাপরিদর্শক বলেন, ঈদের আগের দিন কারা এলাকা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, দুস্থ বন্দিদের মাঝে নতুন বস্ত্র বিতরণ, বন্দিদের অংশগ্রহণে ফুটবল প্রতিযোগিতা, কিরাত, আজান, সিরাত, কুইজ প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া ঈদের দিন আরপি গেটে বন্দিদের আত্মীয়-স্বজনদের মাঝে উপহার ও সুভিনিয়র বিতরণ, বন্দিদের মাঝে উন্নত মানের খাবার পরিবেশন ও বন্দিদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

    তিনি আরও জানান, ঈদের পরের দিন আত্মীয়-স্বজনদের পক্ষ থেকে বন্দিদের জন্য বাইরের রান্না করা খাবার গ্রহণ ও বিতরণ করা হবে। আর ঈদের তৃতীয় দিন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাধারণের অংশগ্রহণে প্রিজন ম্যারাথন-২০২৫ আয়োজন ও পুরস্কার বিতরণ, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারদের অংশগ্রহণে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

    সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ঢাকা বিভাগের কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) মো. জাহাঙ্গীর কবিরের তত্ত্বাবধানে রয়েছে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসহ ঢাকা বিভাগের মোট ১৭টি কারাগার। আওতাভুক্ত কারাগারগুলোর মধ্যে রয়েছে: ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কাশিমপুরস্থ চারটি কেন্দ্রীয় কারাগার, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, গোপালগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ফরিদপুর, টাঙ্গাইল, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, মাদারীপুর ও নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার।

    এদিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জের জেলার এ কে এ এম মাসুদ বলেন, কেরানীগঞ্জের বন্দিরা ঈদের দিন শুরুতেই নাশতায় পাবেন পায়েস-মুড়ি। দুপুরে মুরগির রোস্ট, গরু ও খাসি। এ ছাড়া কোমল পানীয়, সালাত, পান-সুপারি ও মিষ্টান্ন। রাতে ভাত, মাছ ও আলুর দম। এ ছাড়া ঈদের তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭, ৮ ও ১০টায়। একটি বন্দিদের নিয়ে দুটি স্টাফদের।

    আরও পড়ুনঃ জমি নিয়ে বিরোধের জেরে চাচার হাতে ২ ভাতিজি খুন
    পাশাপাশি কারা অধিদফতর থেকে জানা যায়, দেশের সব কারাগারেই বন্দিরা ঈদের আনন্দে মেতে থাকবেন, খাবেন ঈদের বিশেষ খাবার।

  • ‘১৫ দিনের মধ্যে ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবেন’

    ‘১৫ দিনের মধ্যে ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবেন’

    বিএনপির সহ-শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এবিএম আশরাফ উদ্দিন নিজান বলেছেন, ‘অবিশ্বাসীরা সবসময় আশেপাশে থাকে, অবাধে অবিশ্বাসীরা সবসময় ক্রিটিক্যাল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চায়। নিজের সফলতাকেও উনারা নষ্ট করে দেয়, এরকম মানুষও আছে। বাংলাদেশ সবসময়ই এসব সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে। সবকিছু কাটিয়ে আশা করি আগামি ১৫ দিনের মধ্যে আমাদের নেতা নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস বিচার ব্যবস্থার রোডম্যাপ দেবেন। জুলাই ঘোষণাপত্র দেবেন। নির্বাচনের রোডম্যাপও ঘোষণা করবেন।’

    আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার বালুরচর উচ্চ বিদ্যালয়ে বিএনপির ওয়ার্ড নেতা নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

    আরও পড়ুনঃ জামায়াত নিবন্ধন ফিরে পাওয়া নিয়ে যা বলল বিএনপি
    উল্লেখ্য, আশরাফ উদ্দিন নিজান লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি ও কমলনগর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য। আশরাফ উদ্দিন নিজান আরও বলেন, ‘দলের কর্মী হিসেবে নয়, একজন রাজনীতিবিদ ও ফিলোসোফির ছাত্র হিসেবে এটি আমি বিশ্বাস করি। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশের আকাশ একদম চকচকে হয়ে যাবে। নির্বাচনের জন্য সবাই নেমে যাবে। তখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও সকল অবিশ্বাস কেটে যাবে।’

    তিনি বলেন, ‘১০ শতাংশ আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ মানুষ ড. ইউনুসকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়ে এনেছেন। সারাবিশ্ব যাকে ভালো মানুষ মনে করেন, উনার থ্রি জিরো ফিলোসোফি সারা বাংলাদেশে সমাদৃত। সেই মানুষ কাউকে স্টাবলিশ করার জন্য নির্বাচন নিয়ে কিছু করতে পারেন, তা আমি বিশ্বাস করি না।’

    আরও পড়ুনঃ আপনাদের শেষ সুযোগ দেওয়া হচ্ছে, নিজেদের সংশোধন করুন : ইশরাক
    এ সময় জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, যুগ্ম-আহ্বায়ক হাসিবুর রহমান, রামগতি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক জামাল উদ্দিন, রামগতি পৌর বিএনপির আহ্বায়ক সাহেদ আলী পটুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

  • যমুনা নদীতে রিলস বানাতে গিয়ে নদীতে ডুবে ৬ কিশোরীর মৃত্যু

    যমুনা নদীতে রিলস বানাতে গিয়ে নদীতে ডুবে ৬ কিশোরীর মৃত্যু

    যমুনা নদীতে গোসল করার সময় মোবাইলে রিলস বানাতে যেয়ে ছয় কিশোরীর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের আগ্রার সিকান্দরা থানা এলাকায়।

    মঙ্গলবারের (৩ জুন) এ ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে পুরো এলাকায়।

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওই কিশোরীরা কাছাকাছি কৃষিজমিতে কাজ শেষে যমুনার পাড়ে বিশ্রাম নিতে যায়। প্রচণ্ড গরমে শরীর ঠান্ডা করতে তারা নদীতে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শুরুতে তারা নদীর তীরে খেলছিল ও মোবাইল ফোনে রিলস ভিডিও করছিল। ধীরে ধীরে গভীর পানিতে চলে গেলে স্রোতের টানে তারা তলিয়ে যায়।

    আরও পড়ুনঃ নারীর আবেগে রাজনীতি, মোদির সিঁদুর কৌশলে সরব সুনায়না চৌটালা
    দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ঘটনায় চারজন ডুবে যায় এবং বাকি দু’জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয়া হয়। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই কিশোরীও মারা যায়। এর ফলে সেখানে পানিতে ডুবে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে।

    মারা যাওয়া সবাই একটি স্থানীয় গ্রামের বাসিন্দা। খবর পেয়ে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছান।

    মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, ছয়জনই পানিতে ডুবে মারা গেছে। জেলা প্রশাসন শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে এবং দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত শুরু করেছে।

  • মীর মুগ্ধকে কারা হ..ত্যা করেছে, দেখা মিলল ভিডিও ফুটেজে

    মীর মুগ্ধকে কারা হ..ত্যা করেছে, দেখা মিলল ভিডিও ফুটেজে

    জুলাই গণঅভ্যুত্থানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহফুজুর রহমান মীর মুগ্ধর হত্যার ঘটনায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল করেছেন তার পরিবার। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ট্রাইব্যুনালে এসে অভিযোগ দায়ের করেন মুগ্ধর যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ ও বড় ভাই মীর মাহমুদুর রহমান দীপ্ত।

    অভিযোগ দাখিলের পর সাংবাদিকদের শহিদ মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বলেন, মুগ্ধ গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে একটা বিতর্ক ছিল যে, গুলিটা পুলিশের মধ্যে থেকে করা হয়েছে নাকি বাইরের কারো থেকে করানো হয়েছে। অথবা স্নাইপার থেকে করা হয়েছে কিনা। তবে আমাদেরকে কাছে যে প্রমাণাদি আছে, তার মাধ্যমে আমরা বলতে পারি পুলিশের পক্ষ থেকে এই গুলি চালানো হয়েছে। আমরা যে ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করেছি সেখানে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে, পুলিশের গুলিতেই মুগ্ধের জীবন গেছে।

    বড় ভাই মীর মাহমুদুর রহমান দিপ্ত বলেন, বলেন, এই ছয় মাসে হত্যাকাণ্ডের বিষয় যতটুকু প্রমাণ বের করা সম্ভব তা আমরা নিজ উদ্যোগেই করেছি। যেহেতু প্রথম দিকে প্রশাসন পুরোপুরি অকার্যকর অবস্থা ছিল, তাই আমরা নিজ উদ্যোগে এই কাজ করেছি। নিজ উদ্যোগে আমাদের সব ধরনের ভিডিও ফুটেজ, সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ করতে হয়েছে।

    দীপ্ত আরও বলেন, মুগ্ধের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে পাওয়া ভিডিওর পুরোটা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া হয়েছে। যেহেতু তার হত্যাকাণ্ডের ভিডিও ফুটেজ আছে, তার বিচারের বিষয়ে সেটা আমরা সরকারের কাছে আশা করতেই পারি। কিন্তু এই ফুটেজ কালেক্ট করা আমাদের দায়িত্ব ছিল না, এটা প্রশাসনের দায়িত্ব ছিল। যেহেতু এটা নিজ উদ্যোগে করেছি, তাই আমাদের এখন আশা থাকবে ভিডিওটিকে ফরেনসিকের মাধ্যমে তাদের চেহারাকে পরিষ্কার করে, একজন একজন করে আসামিদেরকে নিয়ে এসে এক সুষ্ঠু বিচার কার্য করবে। আমাদের মুখ্য উদ্দেশ্য শুধু ন্যায়বিচার পাওয়া।

    দীপ্ত বলেন, আমরা ট্রাইবুনালে অভিযোগ করেছি মুগ্ধের পুরো ঘটনাটার ওপর। চিত্র প্রসিকিউটরও আমাদের এ বিষয়ে সম্মত হয়েছেন। আমরা প্রাথমিক অভিযোগে কোনো নাম দিইনি। তারাই এটিকে নিয়ে তদন্ত করবে এবং তদন্ত সাপেক্ষে প্রমাণাদিসহ ক্রমান্বয়ে যে নামগুলো আসবে। এই প্রাণঘাতী অস্ত্রকে ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে এসবসহ একে একে নামগুলো আসবে। যে কারণে আমাদের অভিযোগে কোনো নাম দেইনি আমরা। আমরা আশা রাখছি এই সরকার এবং ট্রাইবুনাল আমাদের আশা পূরণ করতে সক্ষম হবে।

    তিনি বলেন, হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সুপেরিয়র হিসাবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপর এর দায়ভার যায়, যা আমরা সবাই জানি। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় তথ্য প্রমাণের কারণে সেই পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব হয় না। বিচারকার্যে প্রমাণাদি হচ্ছে সবচেয়ে মুখ্য বিষয়। তাই কোনো এভিডেন্স ছাড়া যদি আমরা সেই প্রক্রিয়ায় যাই, তাহলে বিচারকার্য বাধাগ্রস্ত হতে পারে। আমরা চাই না এ বিচারকার্য বাধাগ্রস্ত হোক। আমরা যাতে ন্যায় বিচার পাই সেজন্যই আমরা এভাবে চেয়েছি।

    ১৮ জুলাই মুগ্ধের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বড় ভাই দীপ্ত বলেন, মুগ্ধ যেখানে মারা যায় তার ১০ কদম দূরেই হাসপাতাল ছিল। হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তাররা তাকে স্পটডেড ঘোষণা করেন। সেখানে আমাদের পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয়েছে। তখন হাসপাতালে ডাক্তাররা আমাদেরকে বারবার বলছিল লাশ দিয়ে যাওয়ার জন্য। কারণ, পুলিশ আসলে পরবর্তীতে আমরা লাশ নাও পেতে পারি। পরে সেখান থেকে ডেথ সার্টিফিকেট নিয়ে আমরা দ্রুত বাসায় লাশ নিয়ে যাই।

    তিনি বলেন, মুগ্ধর লাশ কবরস্থ করার সময় ও আমাদের অনেক বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে। লাশ দাফন করার জন্য পুলিশের এনওসি’র প্রয়োজন হয়। এর জন্য আমরা থানায় গিয়েছি। কিন্তু থানা থেকে আমাদেরকে বলে দেওয়া হয়েছে, তাদের এখন কলমের একটি দাগ দেওয়ার পর্যন্ত অনুমতি নেই।

  • তিন সন্তানের মাকে আন্টি বলে ডাকত যুবক, অবশেষে তার সঙ্গেই ধরা বেডরুমে! (ভিডিও সহ)

    তিন সন্তানের মাকে আন্টি বলে ডাকত যুবক, অবশেষে তার সঙ্গেই ধরা বেডরুমে! (ভিডিও সহ)

    তিন সন্তানের মা ওই মহিলাকে সম্মান দিয়ে ‘আন্টি’ বলেই ডাকত। ফোনে কথাবার্তা, সেখান থেকে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল। ওই মহিলার সঙ্গে ধীরে ধীরে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই মহিলার স্বামী বাড়িতে না থাকলে, প্রায়সময়ই লুকিয়ে দেখা করতে আসত ওই যুবক।

    সিনেমার গল্পকেও হার মানাবে! ওই যে কথায় আছে প্রেম মানে না কোনও বাধা। তিন সন্তানের মায়ের সঙ্গেই প্রেম যুবকের। আপত্তিকর অবস্থায় ধরা পড়তেই যুগলকে টেনে নিয়ে গেল পঞ্চায়েত। বসল সালিশি সভা। আর সেখানে তারপর যা যা হল, তাতে চোখ কপালে উঠতে বাধ্য।

    তিন বছর আগে আলাপ, আধ কিলোমিটারের মধ্যে ছিল দুইজনের বাড়ি। তিন সন্তানের মা ওই মহিলাকে সম্মান দিয়ে ‘আন্টি’ বলেই ডাকত। ফোনে কথাবার্তা, সেখান থেকে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল। ওই মহিলার সঙ্গে ধীরে ধীরে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই মহিলার স্বামী বাড়িতে না থাকলে, প্রায়সময়ই লুকিয়ে দেখা করতে আসত ওই যুবক।

    দিন কয়েক আগে যুবক আসে। পড়শিরাও তক্কে তক্কে ছিলেন। দরজা খুলে ঢুকতেই যুবক ও মহিলাকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পান তারা। এরপরই হইচই পড়ে যায়। গ্রামে পঞ্চায়েত বসানো হয়। ডাকা হয় মহিলার স্বামীকেও। সেখানে যখন এই সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় এবং তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী, তা জানতে চান, তখন যুবক ওই মহিলার সিঁথিতে সিঁদুর দিয়ে দেন।

    দাঁড়িয়ে সব দেখছিলেন মহিলার স্বামী। তিনি জানান, এই বিয়েতে তাঁর কোনও আপত্তি নেই। প্রেমিকের সঙ্গেই থাকুক স্ত্রী। শুধু সন্তানরা তাঁর কাছে থাকুক। কাহিনি এখানে শেষ নয়। এরপরই আরেক বোমা ফাটান ওই মহিলা। তিনি জানান, তাঁর কনিষ্ঠ সন্তানের বাবা তাঁর স্বামী নয়, প্রেমিক! বড় দুই সন্তান স্বামীর কাছে থাকলেও, ছোট সন্তানকে যেন তাঁর সঙ্গে থাকতে দেওয়া হয়। এই প্রস্তাবে সম্মতি জানায় প্রেমিক তথা নতুন স্বামীও

    ঘটনাটি ঘটেছে বিহারের বৈশালী জেলায়। ওই মহিলার স্বামী বলেন, “ইতিমধ্যেই অনেক মহিলাকে ওই যুবক প্রেমের ফাঁদে ফেলেছে। গত দুই বছর ধরে আমার স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। তিন বছর আগে ওদের দুজনের প্রথম দেখা হয়েছিল। ও আমার স্ত্রীকে নানা উপহার এবং ২০-৩০ হাজার টাকাও দিয়েছিল। এখন পঞ্চায়েতের সামনে আমার স্ত্রীকে বিয়ে করেছে ওঁ। স্ত্রী যেখানেই থাকুক না কেন, সেটা তার ইচ্ছার উপর নির্ভর করছে। আমি তাকে খুশি মনে বিদায় জানালাম। আমার পরিবার আর্থিকভাবে দুর্বল। তবুও আমি বাচ্চাদের নিজের কাছে রাখতে চাই।

  • মহার্ঘ ভাতা নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা

    মহার্ঘ ভাতা নিয়ে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা

    মহার্ঘ ভাতার সঙ্গে ভ্যাট বাড়ানোর কোনো সম্পর্ক নেই বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

    তিনি বলেন, মহার্ঘ ভাতা যদি দিই সেটা আলাদা হিসাব করব।

    বুধবার সচিবালয়ে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

    ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, কারো প্রেসক্রিপশন বা মহার্ঘ ভাতার জন্য ভ্যাট বাড়ানো হয়নি। রাজস্ব আয় বাড়াতেই ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে।

    ভ্যাট প্রসঙ্গে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ হচ্ছে সবচেয়ে লোয়েস্ট ট্যাক্স পেয়িং কান্ট্রি। এলডিসির চেয়েও আমাদের ট্যাক্স কম। ভুটান, নেপাল, আইভরি কোস্ট, বুরকিনা ফাসোর চেয়েও কম।

    আরও পড়ুনঃ টিউলিপক সিদ্দিক কে নিয়ে যা বললেন ড. ইউনূস
    এত কম ট্যাক্স দিয়ে কিভাবে চান যে আপনাকে সব কিছু দেব? এটা এক্সপেক্ট করা ঠিক হয় না।

    ব্যয়ের দিকে সরকার সাশ্রয়ী হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যয়ের দিকটায় আমরা সাশ্রয়ী হবো। অনেক অপ্রয়োজনীয় সরকারি ব্যয় আছে। পাঁচ বছরের প্রকল্প ১০ বছর নিয়ে যাচ্ছে। বড় বড় প্রকল্প আছে যেখানে খরচ হওয়ার কথা ছিল ২৫ হাজার কোটি টাকা, খরচ হয়েছে ৫২ হাজার কোটি টাকা। টাকা কোথা থেকে আসবে, এগুলো তো আমাদের শোধ দিতে হবে।

  • বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে আবারো আসছে লকডাউন!

    বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে আবারো আসছে লকডাউন!

    সময়টা ২০১৯ সাল।সেই বছরের শেষদিকে চীনে ব্যাপকহারে সংক্রমণ বাড়ে নতুন এক ভাইরাসের যার নাম কোভিড-১৯ বা করোনা। একপর্যায়ে সেটি মহামারির রূপ নেয় সারাবিশ্বে। লকডাউনে চলে যায় পুরো বিশ্ব।পুরো বিশ্বের সাথে বাংলাদেশও চলে যায় লকডাউনে।থমকে যায় সারা বিশ্বের অর্থনীতি।

    সেইসাথে বিশ্বে প্রাণ হারায় লাখ লাখ মানুষ। সেই বিভীষিকা মহামারির আতঙ্ক না কাটতে কাটতেই আবারো ৫ বছর পর নতুন ব্যাধি আতঙ্কে পূর্ব এশিয়ার দেশ চীন।

    এখনও নিশ্চিত হওয়া না গেলেও, প্রাথমিক ধারণা, রাইনোভাইরাস ও হিউম্যান-মেটা-নিউমো (HMP) ভাইরাসের সংক্রমণে দেশটিতে রহস্যময় এই রোগের প্রাদুর্ভাব। এটির লক্ষণ শনাক্ত হয়েছে জাপানেও। ভাইরাসটির মূল লক্ষণ শ্বাসতন্ত্রের জটিলতা।

    এটা নতুন কোনো ভাইরাস নয়। এমনকি এ নিয়ে বাংলাদেশে উদ্বেগের কোনো কারণ নেই।শ্বাসতন্ত্রে ছড়ায় এমন অন্যান্য ভাইরাসের মতোই নতুন এই ভাইরাস বলছেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকটা ইনফ্লুয়েঞ্জা ধরণের ভাইরাসের আক্রমণের মতোই, যার উপসর্গ হিসেবে জ্বর-স্বর্দি-কাশি-ঠান্ডা হয়ে থাকে। কোভিড-১৯ একেবারে ভিন্ন ও নতুন আবহের ভাইরাস হওয়ায় এর প্রাদুর্ভাব বা মহামারির রেশ এতোটা বিস্তর হয়েছিল। তবে HMP নিয়ে আতঙ্কিত না হবারও পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।Tourism guides

    উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনে শনাক্ত হয়েছিলো HMP ভাইরাস।তাই এখনি বলা যাচ্ছে না বাংলাদেশসহ সারাবিশ্ব আবারো চলে যেতে পারে লকডাউনে।

    সুত্রঃ সুত্রঃ দৈনিক জনকন্ঠ

  • আন্দোলনের ‍মুখে এশিয়ার আরেক দেশে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

    আন্দোলনের ‍মুখে এশিয়ার আরেক দেশে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

    আন্দোলনের ‍মুখে এশিয়ার এক দেশের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। পার্লামেন্টে আনা আস্থা ভোটে হেরে তিনি পদত্যাগ করেছেন।

    মঙ্গলবার (০৩ জুন) বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গোলিয়ার প্রধানমন্ত্রী লুভসান্নামস্রাইন ওয়ুন-এর্দেনে মঙ্গলবার পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে হেরে পদত্যাগ করেছেন। তার ছেলের বিলাসী জীবনযাত্রার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর দুর্নীতির তদন্ত শুরু এবং কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যাপক বিক্ষোভের জেরে তিনি পদত্যাগ করেন।

    ভাইরাল হওয়া ছবিগুলোতে দেখা গেছে, ওয়ুন-এর্দেনের ছেলে এবং তার বান্ধবী তাদের বাগদানের ছুটিতে একটি কালো ডিওর শোল্ডার ব্যাগ এবং বেশ কয়েকটি শপিং ব্যাগ নিয়ে বিলাসিতা প্রদর্শন করছেন। বান্ধবীর পোস্ট করা ডিওর ব্যাগের একটি ছবির ক্যাপশনে লেখা ছিল, জন্মদিনের শুভেচ্ছা আমাকে। আরেকটি ছবিতে এই দম্পতিকে সুইমিংপুলে চুম্বনরত অবস্থায় দেখা গেছে।

    বিক্ষোভকারীরা প্রশ্ন তুলেছেন, ওয়ুন-এর্দেনের পরিবার কীভাবে এমন বিলাসী জীবনযাপনের সামর্থ্য রাখে। স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে, দেশটির দুর্নীতি দমন সংস্থা তাদের আর্থিক বিষয়ে তদন্ত করছে। এই ছবিগুলো সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।

    মঙ্গলবারের আস্থা ভোটে ৮৮ সংসদ সদস্যের মধ্যে ৪৪ জন ওয়ুন-এর্দেনের পক্ষে ভোট দেন, যেখানে ৩৮ জন তার বিরুদ্ধে ভোট দেন। পার্লামেন্টের ১২৬ সদস্যের মধ্যে কমপক্ষে ৬৪ জনের সমর্থন প্রয়োজন ছিল।

    ভোটের পর তিনি বলেন, মহামারি, যুদ্ধ এবং শুল্কের মতো কঠিন সময়ে আমার দেশ ও জনগণের সেবা করা আমার জন্য সম্মানের বিষয় ছিল।

    ভোটের আগে দুই সপ্তাহ ধরে শত শত বিক্ষোভকারী বিশেষ করে তরুণরা রাজধানী উলানবাটারে রাস্তায় নেমে ওয়ুন-এর্দেনের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। ওয়ুন-এর্দেনে দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, সমালোচকরা তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।

    ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের মতে, ওয়ুন-এর্দেনে ক্ষমতায় আসার পর থেকে মঙ্গোলিয়ায় দুর্নীতি আরও খারাপ হয়েছে। গত বছর, সরকারি স্বচ্ছতার দিক থেকে ১৮০টি দেশের মধ্যে মঙ্গোলিয়ার অবস্থান ছিল ১১৪তম।

    রাশিয়া এবং চীনের মাঝে অবস্থিত প্রাক্তন কমিউনিস্ট দেশ মঙ্গোলিয়া ১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে গণতন্ত্রের দিকে রূপান্তরিত হচ্ছে। দুর্নীতি এখানে একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা। গত বছর, মার্কিন প্রসিকিউটররা মঙ্গোলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী সুখবাটার বাটবোল্ডের নিউইয়র্কের দুটি অ্যাপার্টমেন্ট বাজেয়াপ্ত করার চেষ্টা করেছিলেন। এ অ্যাপার্টমেন্ট খনির তহবিল চুরি করে কিনেছিলেন বলে কথিত রয়েছে। ২০১২ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত দায়িত্বরত এ রাজনীতিবিদ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।