স্বাধীনতার পর তারা হয়তো সঠিক পথ পাননি, কাজ পাননি, এজন্য হয়তো কেউ কেউ পথভ্রষ্ট হয়েছিলেন। আমি এ (জুলাই) আন্দোলনে যারা সম্পৃক্ত ছিলেন, তাদের বলবো- এখনকার চেতনা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন আমি জানি না। কিন্তু সেটা ধরে রাখেন, একটু পড়াশোনায় সম্পৃক্ত হোন, কিছু করার চেষ্টা করেন।’
‘আমি একজন নামকরা বীর মুক্তিযোদ্ধার কথা এই মুহূর্তে বলতে পারি, যিনি অত্যন্ত কষ্টকর জীবনযাপন করছেন। আমি অত্যন্ত ব্যথিত, আমার মনটা কেঁদে ওঠে। আপনাদেরও যাতে এমন পরিণতি না হয়, সেটা চেষ্টাটা একটু করেন। শুধু আন্দোলন করে, করে আপনাদের জীবনটা যেন ওই পথভ্রষ্টতার দিকে না যায়, সেটা দয়া করে দেখবেন। আমি একজন বয়স্ক মানুষ এবং দীর্ঘদিন চাকরি করার সুবাদে যা কিছু দেখছি, তার প্রেক্ষিতেই কথাগুলো বলছি।’
জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিভাগীয় কমিশনার মো. জিয়াউদ্দিন, সিএমপি কমিশনার হাসিব আজিজ এবং জুলাই আন্দোলনে শহিদ পরিবারের সদস্য ও আহতদের কয়েকজন বক্তব্য দেন।
সূত্র: ইত্তেফাক