আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া নেতারাই হয়ে যাচ্ছেন ‘চাঁদাবাজ’, দিশেহারা কর্মী-সমর্থকরা
ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের পর দেশের চলমান রাজনৈতিক ব্যবস্থার সংস্কারের দাবি উঠেছে নানাদিক থেকে। বিপ্লব-পরবর্তী নতুন রাজনৈতিক শক্তির উত্থান নিয়েও আলোচনা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোও কাঠামো ও নীতিগত পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে। বিদ্যমান বাস্তবতায় আসছে জাতীয় নির্বাচনে লড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছেন ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া নেতারা। তবে এই নেতাদের মধ্যেই অনেক নেতারাই ঝুকে পড়ছেন চাঁদাবাজির দিকে।নেতাকর্মীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, চাঁদাবাজি ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে আত্মপ্রকাশের দুই সপ্তাহ না পেরোতেই ইমেজ সংকটে পড়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কদের নেতৃত্বে গঠিত গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ।
এর মধ্যে অপরাধে জড়ানোর দায়ে দুজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিয়েছে সংগঠনটি। আগামীতে এমন নাজুক পরিস্থিতির মধ্যে না পড়তে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দুর্নীতি, অস্বচ্ছতা এবং নীতিবহির্ভূত কোনো ধরনের কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকলে বহিষ্কারের নীতিতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংগঠনটি। এ ছাড়া যে কোনো অপরাধ এবং অপকর্মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণার কথা জানায় সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব।